ছাতিম,শিমুল,গামা,শিশু,আম,জাম,আকাশমনি সহ বিভিন্ন ধরনের কাঠের মুখোশ। মুখোশ বানানোর জন্য পঞ্চাশ সেমি থেকে ৯০ সেমি পরিধি বিশিষ্ট কাঠের খণ্ড নিতে হয়। এই মুখোশে মানুষের দাঁত, মুখ ,চোখ নাক বিশেষ বাটালির সাহায্যে বানানো হয়। এরপর তার ওপর তারপিন তেলের সঙ্গে রং মিশিয়ে মুখোশের কাজ সম্পন্ন করা হয়।
আরও পড়ুন:ভোটারের বয়স ১২১ বছর! জীবনে প্রথমবার বাড়িতে বসে ভোট দিলেন ঝালন বেওয়ার
advertisement
মুখোশ শিল্পকে কেন্দ্র করে বহু স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও এখানে গড়ে উঠেছে। দীর্ঘ ২২ বছর ধরে এই মুখোশ তৈরির কাজের সাথে যুক্ত বিপুল দেব শর্মা জানান নিজের জেলাতে তেমন চাহিদা না থাকলেও বাইরের রাজ্যে এই মুখোশের ভীষণ চাহিদা রয়েছে।এই মুখোশ বানানোর কাজ তারা মূলত শিখেছেন কুশমন্ডির মহিষবাথান থেকে। এই মুখোশ গুলির মধ্যে অন্যতম হলো আদিবাসী নৃত্য মুখোশ, এছাড়া দুর্গা ,কালী, ডাকিনী সহ বিভিন্ন দেব-দেবতার মুখোশ। এই মুখোশ শিল্পকে কেন্দ্র করেই জেলার বহু মানুষের জীবন জীবিকা গড়ে উঠেছে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
পিয়া গুপ্তা