আরও পড়ুন: খাল থেকে উদ্ধার সিভিক ভলেন্টিয়ারের ক্ষতবিক্ষত দেহ
সালিশি সভাকে কেন্দ্র করে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোনাপুর পঞ্চায়েতের নলবাড়ি গ্রামের মহম্মদ করিমের সঙ্গে চোপড়া পঞ্চায়েতের নয়াবাড়ির শফিল উদ্দিনের মেয়ের বিয়ে হয়। দিন দশেক আগে শফিল উদ্দিনের পরিবার অভিযোগ করে, তাদের মেয়ে ও জামাইকে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে মহম্মদ করিমের কাকা। এই নিয়ে চোপড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে মেয়ের পরিবার।
advertisement
দুই পক্ষের মধ্যে এই সমস্যা মেটাতে এগিয়ে আসেন স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য জিয়াউল হক। দুই পরিবারকে পুনরায় মিলিয়ে দিতে সালিশি সভার ব্যবস্থা করেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে সেই সালিশি সভা বসে। কিন্তু আলোচনা শুরু হতে না হতেই দুই পক্ষের মধ্যে বচসা বেঁধে যায়। সেখান থেকে শুরু হয় হাতাহাতি, একে অপরের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এই সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন জখম হন। খবর পেয়ে চোপড়া থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
চঞ্চল মোদক