বরং এই আইসক্রিম শরীরের ভীষণ ক্ষতি করে।বড় থেকে ছোট সকলের মধ্যে আইসক্রিম খাওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করা যায়।তবে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার চিন্ময় দেবগুপ্ত বলছেন অতিরিক্ত আইসক্রিম খাওয়ার প্রবণতা শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।
আরও পড়ুন: রাতের অন্ধকারে মৃত হরিণের মাংস ছিঁড়ে খাচ্ছে নগ্ন দুই মহিলা! ভাইরাল সিসিটিভি ফুটেজ
advertisement
যেমন ওজন বৃদ্ধি, টনসিলের সমস্যা , দাঁতের সমস্যা ইত্যাদি বিভিন্ন সমস্যা শরীরে দেখা দিতে পারে। তাই দিনে বার বার পথ চলতি আইসক্রিম কিংবা কুলফি খেতে মানা করছেন কালিয়াগঞ্জের বিশিষ্ট ডাক্তার চিন্ময় দেব গুপ্ত।কালিয়াগঞ্জের বিশিষ্ট চিকিৎসকবলেন প্রাচীন আমল থেকেই এই আইসক্রিম বা কুলফি চলে আসছে তবে এটি যদি বাড়িতে তৈরি করা হয় তবে এর সঠিক গুণ গুলো শরীরের জন্য উপকারী। কিন্তু এই আইসক্রিম বাজার জাত হলে এটি কতটা স্বাস্থ্যসম্মত সেই আশঙ্কা থেকে যায়।
আরও পড়ুন: ‘মিঠাই’ ধারাবাহিকের মনোহরা মিষ্টি কোথায় পাওয়া যায় জানেন? ইতিহাস অবাক করবে!
বাজারজাতআইস ক্রিমে উচ্চ মাত্রায় শর্করা ও চর্বি থাকায় এটা স্বাস্থ্যকর বলা যায় না। ডাক্তার চিন্ময় দেবগুপ্ত জানান মানুষের দৈনিক চর্বির চাহিদা পাঁচ থেকে ছয় শতাংশের বেশি না। তবে আইসক্রিম খাওয়ার ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে, এতে (১০৫ গ্রাম) অর্থাৎ প্রায় ১৫ থেকে ১৯ গ্রাম চর্বি শরীরে জমা হয়। উচ্চ ক্যালরি সম্পন্নপ্রতিটা চকলেট আইসক্রিমে আছে প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ ক্যালরি।
আরও পড়ুন:
প্রাপ্ত বয়স্কদের দৈনিক ক্যালরি গ্রহণ সম্পর্কে খেয়াল রাখা উচিত। দিনে তিন থেকে চার বার আইসক্রিম খাওয়া ভীষণ ক্ষতির মুখে পড়তে হতে পারে। আইসক্রিম কি তবে অস্বাস্থ্যকর? কী বলছেন ডাক্তার বাবু? ডাক্তার চিন্ময় দেবগুপ্ত জানান আইসক্রিম যদি বাড়িতে বানানো যায় তবে এর স্বাস্থ্যকর কিছু উপাদান রয়েছে। এই আইসক্রিম সেরোটিনের মাত্রা বাড়ায়, এটা নিউরোট্রান্সমিটার বা মানুষের ভাল অনুভূতির হরমোন হিসেবে ও কাজ করে। আইসক্রিমে থাকে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে ও সাহায্য করে।
পিয়া গুপ্তা