এই সময় কৃষকরা এই ধান রোপনের জন্য বীজতলা তৈরি করে বীজ রোপন শুরু করেছেন। কৃষকরা জানান হাইব্রিড ধানের তুলনায় হাজারবিবি ধানের ফলন বেশি হওয়ার পাশাপাশি এই ধান ঝড়, খরা ও লবণাক্ততা সহনীয়। এই ধানে রোগ পোকামাকড় আক্রমণ তুলনায় কম। এই হাজারবিবি ধান চাষে অধিক ফলন পাওয়া যায়। এই হাজারবিবি ধানের ফসল অন্যান্য জাতের তুলনায় তাড়াতাড়ি পরিপক্ক হয়। এত সুবিধাজনক হওয়ার কারণেই এই প্রজাতি ধান চাষের জনপ্রিয়তা বেশি।
advertisement
আরও পড়ুন ঃ গুণগত মান উন্নত,ফলনও বেশি! ‘পাঞ্জিপাড়ার হলুদ’ চাষেই ঝুঁকছেন এ জেলার কৃষকরা
হাজারবিবি বীজতলার আদর্শ জমি নির্বাচন:
জানা যায় চারিদিক খোলা, রোদ পড়ে এমন উর্বর ও সেচ সুবিধাযুক্ত জমিতে এই ধানের বীজতলার জন্য নির্বাচন করতে হয়। ছায়াযুক্ত যায়গায় বীজতলা হলে ধানের চারা লম্বা ও লিকলিকে হয়ে যায় এবং চারা রোগাক্রান্ত হতে পারে। তাই এই ধান চাষের আগে ২-৩ কেজি জৈব সার দিয়ে ভালোভাবে জমি তৈরি করতে হবে।জমিতে ভালোমত জল ও চাষ-মই দিয়ে, জমি থকথকে কাদাময় তৈরিকরে হাজারবিবি ধানের বীজতলা তৈরি করতে হয়।
বীজ বপন সঠিক সময়: শ্রাবণ মাসে হাজারবিবি ধানের বীজতলা তৈরি করে বীজ বপন করা হয়। এই ধান কার্তিক ও অঘ্রাণ মাসে কাটা হয়।
পিয়া গুপ্তা





