মালদা থেকে আগত কৃষ্ণ ঘোষ ও সাধন ঘোষ আজ এক মাস ধরে এই পাঁশকুড়ার চপ বিক্রি করে চলছেন। একটি মাত্র দোকানেই পাওয়া যাচ্ছে পাঁশকুড়ার ৬ রকম চপ । আর এই পাঁশকুড়া চপ কিনতে কালিয়াগঞ্জের বিভিন্ন মানুষ ভিড় জমিয়েছেন এই দোকানে। চপ বিক্রেতা কৃষ্ণ ঘোষ জানান তাঁর দোকানে তিনি রোজ ৬ রকম চপ রাখেন।
advertisement
পাঁশকুড়ার কাশ্মীরি চপ,হিমসাগর চপ,সোয়াবিন চপ, এছাড়াও পাঁশকুড়ার নারকেল চপ, পনির চপ ও ভেজিটেবল চপ-এই সবই মাত্র ১৫ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে এই দোকানে। এই চপগুলো খেতে যেমন লোভনীয়, তেমনই অত্যন্ত সুস্বাদু। মুচমুচে সুস্বাদু এই চপ খেতে বহু দূর দূর থেকে মানুষ এখানে আসছেন।
তবে এই পাঁশকুড়ার চপ এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এই চপগুলো পুরোটাই নিরামিষ চপ। এখানে কোনও ধরনের আমিষ চপ পাওয়া যায় না। আজ ১৫ বছর ধরে পাঁশকুড়ার এই চপ বানিয়ে চলছেন কৃষ্ণ ঘোষ। তিনি জানান প্রতিদিন বেশ ভালই বিক্রি হয় এই চপের। দোকানে চপ কিনতে আসা এক ক্রেতা জানান সুস্বাদু এই চপ খেতে এতটাই সুস্বাদু, যে এখানে প্রায় দিনই সকলে চপ খেতে আসেন। এখানে চপ খেয়ে বাড়ির জন্য প্যাকেট করে নিয়ে যান।