ডিজাইনিং মাটির পাত্রের চাহিদা এখন বেড়েছে। গরমে জল ঠান্ডা রাখতে এই পাত্র ব্যবহার করা হচ্ছে। অনেকে আবার ঘর সাজানোর জন্য এই পাত্র নিয়ে যাচ্ছে। এই পাত্রের সঙ্গে আবার লাগানো হচ্ছে ট্যাপ।
আরও পড়ুন: পড়ুয়া সংখ্যা ৩৩৩, শিক্ষক মাত্র দু-জন! শিক্ষক সংকটে মানবাজারের স্কুল
advertisement
ফলে ট্যাপ দিয়ে জল খেতে সুবিধা হচ্ছে সকলের। মাটির পাত্র থেকে ঢেলে জল খেতে হলে আগে অনেক সময় মাটির পাত্র ভেঙে যেত। তবে এখন সেই ভয় একেবারেই নেই।
আরও পড়ুন: উচ্চশিক্ষায় মেলেনি চাকরি! রানাঘাটে ভাইরাল ‘বিএড ফুচকা দিদি’… গল্প শুনলে অবাক হবেন
এ নিয়ে প্রবীণ মৃৎশিল্পী গোপাল পাল জানিয়েছেন, কলসিতে ডিজাইন করা যায় না। ফলে একসময় এই কলসির চাহিদা কমেছিল। তবে এই ডিজাইনিং জলের পাত্র আসার পর আবার চাহিদা বেড়েছে।
প্রতিটি পাত্র ২০০ থেকে ২৫০ টাকা দামেও বিক্রি হচ্ছে। ফলে জেলার পালপাড়াগুলিতে খুশির জোয়ার বইছে। প্রায় হারিয়ে যেতে বসা মাটির জলের পাত্রগুলি আবারও ফিরে এসেছে নতুন রূপে।
নবাব মল্লিক