স্কুল খুললে দেখা যায় সেখানে শিক্ষকরা উপস্থিত হয়নি। খবর পেয়েই স্কুলে উপস্থিত হয় স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা। সঙ্গে ছিলেন তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সুন্দরবন সাংগঠনিক জেলার যুব সভাপতি বাপী হালদার। তিনি নিজে ওই স্কুলের সভাপতি। স্কুলে গিয়ে এই অবস্থা দেখে তারা সেখানে ক্লাস নিতে শুরু করেন।
advertisement
স্কুলে শিক্ষক না আসায় ছাত্রাছাত্রীরাও খুবই অসুবিধায় পড়েন। ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা স্থানীয় প্রাইভেট টিউটর ও প্রাক্তন শিক্ষকদের নিয়ে ক্লাস সচল রাখার ব্যবস্থা করেন। প্রথমদিকে স্কুলে নতুন নতুন শিক্ষক দেখে তারা হতচকিত হয়ে যান। পরে মনের আনন্দে তারা ক্লাস ও করে। এই অচলাবস্থা সৃষ্টি হওয়া মোটেই কাম্য ছিল না বলে মনে করছেন ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা। যদিও এর প্রভাব ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে যাতে না পড়ে সেজন্য এই ব্যবস্থা করা হয়েছিল বলে তারা জানিয়েছেন।
নবাব মল্লিক