একসঙ্গে ক্যানিং ও কাকদ্বীপে স্পোর্টস কমপ্লেক্স তৈরির কাজ শুরু হয়। কিন্তু শুধুমাত্র ক্যানিং ছাড়া বাকি দু-জায়গায় স্পোর্টস কমপ্লেক্সের হতশ্রী দশা। প্রায় ১৮ বিঘা জমির ওপর কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই কমপ্লেক্সের মূল লক্ষ্য ছিল সুন্দরবন এলাকার ছেলেমেয়েদের খেলাধুলায় উৎসাহ প্রদান করা। বর্তমানে কমপ্লেক্সের অধিকাংশ অংশই অরক্ষিত এবং অবহেলায় পরিত্যক্ত।
advertisement
আরও পড়ুন : শিসামারায় বন্যা রুখতে বড় পদক্ষেপ সেচ দফতরের, এক কোটি ৭৪ লক্ষ টাকা খরচ! শুরু বোল্ডার বাঁধের কাজ
ভেঙে পড়ে রয়েছে লোহার গ্রিল, দরজা, দামি ট্যাপ ও বাথরুম, টাইলস, জানালার কাচ, ইলেকট্রিক মিটার ও মেইন সুইচ, বড় লোহার গেট ভাঙা। এমনকি স্পোর্টস কমপ্লেক্সের ঘরগুলি এখন স্থানীয় বাসিন্দারা গবাদিপশু রাখার জন্য ব্যবহার করেন। খেলার মাঠে চরে গরু, ছাগল। এই স্পোর্টস কমপ্লেক্সটি অনেক স্বপ্ন নিয়ে তৈরি হয়েছিল বলে জানিয়েছেন প্রাক্তন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী কান্তি গাঙ্গুলি। কিন্তু সেসব অতীত।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এখন এই স্পোর্টস কমপ্লেক্সের ধারে ভয়ে কেউ যায়না বলে অভিযোগ তুলছেন তিনি। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদ সদস্য উদয় হালদার জানিয়েছেন, ওখানে খেলা হয়। স্পোর্টস কমপ্লেক্সের পরিকাঠামোগত উন্নয়নের চেষ্টা করা হচ্ছে। স্থানীয় যুবকরা এখানে এসে খেলাধূলা ও শরীরচর্চা করে। ক্রিকেট খেলাও হয় এই স্পোর্টস কমপ্লেক্সে। এখন দেখার কবে উন্নত হয় এই স্পোর্টস কমপ্লেক্সটি।





