এমনটাই জানাচ্ছেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক কৃষ্ণ গোপাল মণ্ডল। দিনের শুরুতেই শিক্ষকদের বিড়ম্বনায় ফেলছে এসব ‘রাতের অধ্যায়’। মিড-ডে মিল বানাতে গেলে পাচ্ছেন প্রবল দুর্গন্ধ! স্কুলের ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ২০৩, আর শিক্ষক মাত্র ৪। কিন্তু এই নতুন সমস্যা সামলাতে হলে তো শিক্ষক বদলে দরকার পুলিশ বা পাহারাদার! তবে অভিযোগের আঙুল উঠছে এলাকার কিছু যুবকের দিকে, যারা রাত বাড়লেই পাঁচিল টপকে ঢুকে পড়ে স্কুল চত্বরে এই অপকর্ম সারছে। শোনা যাচ্ছে, নিজেরাই নোংরা কাজ করে আবার নিজেরাই ছবি তুলে ছড়াচ্ছে! কে জানে, হয়তো সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘নতুন ইনফ্লুয়েন্সার’ হওয়ার চেষ্টায়!
advertisement
আরও পড়ুন: বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি এবার হলেন রাজ্যপাল!ঘটে গেল বড় ঘটনা,কাকে করা হল রাজ্যপাল?
এই নিয়ে শেষমেশ প্রধান শিক্ষক দ্বারস্থ হয়েছেন স্কুল পরিচালন কমিটি, পঞ্চায়েত এমনকি পুলিশেরও। মাজিদা পঞ্চায়েতের প্রধান খন্দেকার মুজিবর রহমানও জানিয়েছেন, বিষয়টি প্রধান শিক্ষকদের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। তবে স্থানীয় এলাকার কিছু যুবক এসব নোংরা কাজ করে গ্রামটিকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছে। আবার তারাই ছবি তুলে বিভিন্ন জায়গায় পাঠাচ্ছে৷ আমরা ঘটনার তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেব৷ গ্রামের মানুষও বলছেন, পড়াশোনার জায়গা, সেখানে এমন কখনই বরদাস্ত করা হবে না।






