আর শীতকাল আসছে মানেই এ বার ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার পালা। খসখসে, টান টান ভাব ঘিরে থাকবে ত্বকে। ক্রিম মেখেও কোনও সুফল পাওয়া যাবে না। গোটা শীতকাল জুড়ে এই শুষ্কতার অস্বস্তি পিছু নেবে। শীতাকলে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমে যায়। তাই ত্বক ভিতর থেকে শুষ্ক হয়ে পড়ে। ত্বকে কোমলতা ফেরাতে অনেকেই নানা প্রসাধনী ব্যবহার করেন। ত্বকের ভাল হবে ভেবে অনেক ভুলও করে ফেলেন। তাতে ত্বক আরও বেশি শুষ্ক হয়ে যায়। সেই ঝুঁকি এড়াতে ত্বকের যত্নে কোন কাজগুলি এড়িয়ে চলবেন?
advertisement
আরও পড়ুন – KKR Team News: এই ডিপার্টেমেন্ট ঢেলে সাজাবে, আইপিএল নিলাম কেকেআর টেবল থেকে উড়বে
এই বিষয়ে এক চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ সুপ্রিয় কুমার মণ্ডলজানান আবহাওয়া আর্দ্রতাকম থাকায় চামড়া শুকনো হয়ে যায়। আর সেই ক্ষেত্রে শীতকালে ভালো মশ্চারাইজার দুবার অথবা তিনবার করে ব্যবহার করা উচিত। আর শুধু গ্রীষ্মকালেই নয়,শীতকালেও সব সময়ই সানস্ক্রিম ব্যবহার করা উচিত। অনেকেই মনে করেন রোদ কম তখন সানস্ক্রিন লাগাব না এবং গ্রীষ্মকালে রোদ যখন বেশি থাকে তখন সানস্ক্রিন লাগাব।এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। বাড়ি থেকে বেরোলেই সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত।
আরও পড়ুন – KKR Team News: ‘এঁদের’ ধরে রেখে পস্তাবে না তো নাইট শিবির, কেকেআর যে রিটেন করা তারকার ভাবাচ্ছে
শীতকালে দুটি জিনিস ব্যবহার বাধ্যতামূলক একটি হলও ময়েশ্চারাইজার ও দ্বিতীয়টি হল সানস্ক্রিন।ময়শ্চারাইজার ব্যবহারের ফলে ত্বক নরম থাকে এবং ত্বক থেকে জল যাতে বেরিয়ে না যায় সেদিকে সাহায্য করে ময়েশ্চারাইজার। এছাড়াও বাইরে পরিবেশ থেকে আর্দ্রতা টেনে এনে ত্বকের মধ্যে ধরে রাখে এই ময়েশ্চারাইজার। এর পাশাপাশি সানস্ক্রিম ত্বককে রক্ষা করে সূর্যের ক্ষতিকারক আলোর রশ্মি থেকে।
এর পাশাপাশি শীতকালে অন্য একটি বড় সমস্যা হল পায়ের গোড়ালি ফাটা ওঠোঁট ফাটা। সেক্ষেত্রে ঠোঁট ফাটার জন্য কিছু কিছু ময়েশ্চারাইজার রয়েছে যারমধ্যে সান প্রটেকশন দেওয়া থাকে সেগুলি ব্যবহার করা প্রয়োজন। অন্যদিকে পা ফাটার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কম্বিনেশনের মলমযার মধ্যে ইউরিয়া,লেক্টিক অ্যাসিড, এই ধরনের বিভিন্ন জিনিস মিশ্রণ থাকে সেগুলি ব্যবহার করা। এভাবেইপায়ের গোড়ালি ফাটা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
Souvik Roy