আরও পড়ুন: অবসর নিলেন স্কুলের সব শিক্ষক শিক্ষিকা, হরিপালের ৮০ জন পড়ুয়ার ভবিষ্যৎ অন্ধকারে
জানা যায় বিজ্ঞান বিভাগ চালু করা যায়নি ল্যাবটারির অভাবে। অন্যদিকে রতনপুর হাই স্কুলে অস্থায়ী শিক্ষক দিয়ে চলছে একাদশ দ্বাদশ শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগ। রতনপুর বিদ্যালয় থেকে ও এলাকার বেশ কিছু সহৃদয় ব্যক্তির সাহায্যে ল্যাবটারি তৈরি করা হয়েছে। ল্যাবরটরি ফান্ডের জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানান হয়েছে।বিজ্ঞান বিভাগ না থাকায় গ্রাম গঞ্জের প্রতিভাবান ছাত্র-ছাত্রীরা বাধ্য হয়েই গ্রামের ছেলেরা কলা বিভাগে ভর্তি হচ্ছে। নকুণ্ডা কাত্তায়নি হাইস্কুলে ২০১২ সালে ভূগোলের ল্যাবটারি মঞ্জুর হলেও এখনও অনুদান মেলেনি। রীতিমতো এই ঘটনায় চিন্তা বাড়ছে শিক্ষক থেকে ছাত্রদের।
advertisement
আরও পড়ুন: খোলা আকাশে নিচে চলছে পড়াশুনা, চিন্তা বাড়ছে আরামবাগের এই প্রাথমিক স্কুলে
স্কুলের শিক্ষকেরা জানান, কয়েক বছর হল সরকারি অনুদান না মেলার ফলে বিজ্ঞান বিভাগের ক্লাস করানও যাচ্ছে না। মূলত ল্যাবরেটরি করা যায়নি শ্রেণিকক্ষে। গ্রামেগঞ্জে অনেক ছেলে মেয়ের ইচ্ছা থাকলেও তাদেরকে বাধ্য হয়ে দূর দূরান্তের স্কুলে ভর্তি হচ্ছে বিজ্ঞান বিভাগে।স্কুলের এক ছাত্রীর বক্তব্য বিজ্ঞান বিভাগ চালু করলেও ল্যাবরটরি না থাকার ফলে ভর্তি হতে পারছি না। গ্রামের স্কুল থেকে অনেক দূরে কষ্টের মধ্যে দিয়ে পড়াশুনা করতে হয়। সরকার অন্যদিকে খরচা করছেন কিন্তু পড়াশোনা দিকে নজর দিচ্ছে না বলেই অভিযোগ করছেন।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
সব মিলিয়ে এখন দেখার এভাবেই ল্যাবরেটরি না থাকার ফলে বিজ্ঞান বিভাগ বন্ধ থাকবে না সরকারি অনুদান পেয়ে চালু হবে পঠনপাঠন।
Suvojit Ghosh