কালাপাথর গ্রামের বাসিন্দা তাঁত শিল্পী কাঞ্চন রক্ষিত বলেন, “বর্তমান সময়েও হস্ততাঁত বস্ত্রের চাহিদা বেশ ভাল। বিশেষ করে আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে এই পণ্যের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। আমাদের হাতের তৈরি শাড়ি ও অন্যান্য পণ্য এখন ঝাড়খণ্ডেও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।”
আরও পড়ুনঃ বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো অতীত! বন্যপ্রাণ বাঁচাতে এবার গতি নিয়ন্ত্রণে কড়াকড়ি, বন দফতরের বড় পদক্ষেপ
advertisement
আনন্দের পাশাপাশি কিছুটা আক্ষেপও রয়েছে তাঁর কথায়। তিনি জানান, “এখন আর এই শিল্পে অনেকেই টিকে থাকতে পারছেন না, কারণ আগের মতো পারিশ্রমিক মিলছে না। তবুও আমরা এই ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছি এবং যতটা সম্ভব এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পুরুলিয়ার এই প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী হস্ততাঁত শিল্পকে নিয়ে এখনও আশার আলো দেখছেন পুরুলিয়ার তাঁত শিল্পীরা। তাঁদের বিশ্বাস, সরকার যদি এই শিল্পের জন্য সহায়তায় এগিয়ে আসে, তবে এই ঐতিহ্যবাহী হস্ততাঁত শিল্প ভবিষ্যতে আরও সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে।





