স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত মোট পড়ুয়ার সংখ্যা ৬৫ জন। স্কুল কর্তৃপক্ষ ও অভিভাবকদের অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরেই স্কুল চত্বর নেশাগ্রস্থদের স্থায়ী ঠিকানায় পরিণত হয়েছে। সন্ধ্যা হলেই স্কুল চত্বরেই বসে মদের ঠেক। তারাই মদের বোতল ভেঙে স্কুলের পরিবেশ নষ্ট করছে। এর ফলে স্কুলের পড়াশোনার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: স্নান করতে যাচ্ছি বলে বেরিয়ে কি হল! ৩ দিন পরেও ফিরল না নদিয়ার শ্রমিক
১৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুমিত ঘোষ জানান, “স্কুলের শিক্ষকরা আমাকে ফোন করে, আমি যাই, সেখানে গিয়ে দেখি স্কুলে ভাঙা মদের বোতল ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে। একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এরকম কাম্য না, শুধু আজ নয়, এর আগেও বহুবার স্কুল থেকে চুরি হয়েছে। ওখানে বাচ্চাদের পড়াশোনার কোন পরিবেশ নেই। স্কুলের মধ্যে সাপ ঢুকে যায়। বহুবার আমি চিঠি দিয়েছি, স্কুল থেকেও হেড স্যার বহুবার চিঠি দিয়েছে যে স্কুলটিকে ডেভেলপমেন্ট করার জন্য। বাচ্চাদের ওখানে পড়ার মত কোন পরিবেশ নেই।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
অভিভাবকেরাও পড়ুয়াদের স্কুলে পাঠাতে চাইছেন না। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর ও পৌরসভায় অভিযোগ জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছেন স্থানীয় ১৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুমিত ঘোষ। তার দাবি, তিনি বিষয়টি পৌরসভার চেয়ারম্যানকে জানিয়েছেন। কিন্তু পৌরসভা এ বিষয়ে কোন উদ্যোগী হয়নি। তিনি পুনরায় পৌরসভায় আবেদন জানাবেন বলেই জানিয়েছেন আমাদের।
Mainak Debnath






