ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় শান্তিপুর থানার পুলিশ বাহিনী। উপস্থিত হন ওসি অনুপম ঢালীসহ একাধিক পুলিশ আধিকারিক। পাশাপাশি তৎক্ষণাৎ খবর দেওয়া হয় দমকল দফতরে। শান্তিপুর অগ্নি নির্বাপন কেন্দ্র থেকে একটি দমকল ইঞ্জিন দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। পরে আরও একটি বড় ইঞ্জিন এসে পৌঁছায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার কাজে সাহায্য করতে।
advertisement
আরও পড়ুন: নলেন গুড়ের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার মুখে! আগামী দিনে নাও পাওয়া যেতে পারে খাঁটি খেজুর রস, আশঙ্কা শিউলিদের
শান্তিপুর পৌরসভার পৌরপতি সুব্রত ঘোষ জানান, রাতের বেলায় ফোনে বড়বাজারে আগুন লাগার খবর পেয়ে তিনি সঙ্গে সঙ্গে দমকল দফতরকে খবর দেন। দমকল কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা শুরু করেন। তিনি আরও জানান, স্থানীয় বাসিন্দা, ব্যবসায়ী এবং দমকল কর্মীদের তৎপরতায় বড় বিপদ এড়ানো সম্ভব হয়েছে।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত বিধায়ক ব্রজ কিশোর গোস্বামী জানান, প্রায় ৩০ মিনিটের চেষ্টায় দমকল কর্মীরা আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছেন। তাঁর দেওয়া নতুন বড় ইঞ্জিনও অগ্নিনির্বাপণে ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে দোকানগুলোর ক্ষতির পরিমাণ এখনও নির্দিষ্টভাবে বলা সম্ভব নয়। প্রাথমিক অনুমান, শর্ট সার্কিট কিংবা বাজার এলাকায় থাকা প্লাস্টিক জাতীয় সামগ্রী থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পুলিশ প্রশাসন ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে। ঘটনাস্থলে জোরদার মোতায়েন রয়েছে পুলিশ বাহিনী, যাতে আর কোনও দুর্ঘটনা না ঘটে। আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে এসেছে, তবে এলাকায় এখনও আতঙ্ক বিরাজ করছে।





