শুশুনিয়া পাহাড়ের সামনের দিকে রয়েছে একটি ছোট্ট ঝর্ণা। এই ঝর্ণা নিয়ে দানা বেঁধেছে বহু রহস্য। অনবরত জল পড়ে যাচ্ছে এই ক্ষুদ্র ঝরনাটি থেকে কিন্তু কোথায় এই জলের উৎস তাকেও বলতে পারেনি। এই ঝর্ণার জল জমা হয় একটি পুকুরে। আঞ্চলিকভাবে পুকুরটিকে বলা হয় গড়। কিন্তু এই গড়ের জল একটি নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য পর্যন্তই ওপরে ওঠে, কখনওই উপচে পড়ে না গড়ের জল। আবার জানা গিয়েছে, যে শীতকালে গরম জল বের হয় ঝরণাটি থেকে এবং গরম কালে সেই গরম জলই হয়ে যায় শীতল।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ২৪ ঘণ্টায় আবহাওয়ার মারকাটারি বদল! ফের ৪০ ডিগ্রি ছোঁবে পারদ, আরও ভয়ঙ্কর দিন আসছে...!
বাঁকুড়া জেলার প্রাকৃতিক প্রাণভ্রমরা হল শুশুনিয়া পাহাড়। এটি রাঢ় ঐতিহাসিক ভূখণ্ড হল এই শুশুনিয়া পাহাড়। পাহাড়ে অবস্থান করছে বহু প্রাচীন নরসিংহ মন্দির। এই নরসিংহ মন্দিরের সামনে থেকেই অনবরত বয়ে চলেছে একটি ক্ষুদ্র ঝর্ণা। সেই ঝর্ণার জল জমা হচ্ছে পাহাড়ের সামনের ক্ষুদ্র পুকুরটিতে। প্রাচীনকাল থেকেই এই প্রাগৈতিহাসিক এলার্ট কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে নানা রহস্য। আঞ্চলিক সূত্রে জানা গিয়েছে, টানা বাঁধা রহস্য গুলির সমাধান করতে পারেনি কেউ। স্থানীয় বাসিন্দাদের একমত নরসিংহের মহিমায় পূর্ণ হয় না শুশুনিয়ার গড়।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





