পরিযায়ী পাখিদের প্রতিবছর শ’য়ে শ’য়ে আগমণ হয় ঘাটালে।ঘাটালের ১৩ নম্বর ওয়ার্ড হরিসিংহপুরের বাসিন্দাদেরকয়েক মাস পাখিদের কলরবেই ঘুম ভাঙ্গে। দিনভরকিচিরমিচির শব্দে মুখর হয়ে ওঠেগোটা এলাকা।অন্যান্য বছরের মত এ বছরও শীতশুরু হতেই ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে এসেছে সরল হাঁস, জল পিপি, ব্রোঞ্জ উইঙ্গর সমেতনানান পরিযায়ী পাখি। আর তাদেখতে বেশ ভিড় জমছেন বহু মানুষ এখানে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার এক প্রান্তে অবস্থিত ঘাটাল। এই ঘাটালে বিভিন্ন ওয়ার্ডে রয়েছে ছোট বড় নানান জলাশয়। প্রতি বছর শীতের সময় হাজারহাজারনানান প্রজাতির পরিযায়ী পাখি আসে জলাশয়ে।
advertisement
আরও পড়ুন: ধান কাটতে গিয়ে অবাক সকলে! ঘোড়ার মত দেখতে এ কী প্রাণী সামনে এল? চাঞ্চল্য এলাকায়
এই পরিবেশে থাকা, প্রজনন, বংশবৃদ্ধির পর শীতের শেষে ফের ফিরে যায় নিজের গন্তব্যে। মূলত এই সমস্ত পাখির অধিকাংশ সুদূর সাইবেরিয়া থেকে আগমণ হয়। এছাড়াও আরও বিভিন্ন দেশ থেকে এরা উড়ে আসে।যারা পরিবেশকে ভালোবাসেন অথবা পাখিদের নিয়ে গবেষণা করেন তাদের অনেকেই প্রতি বছর এখানে আসেন।প্রশাসনের তরফে নজর াখা হয় যাতে এই সমস্ত পাখি কেউ শিকার না করে। পাশাপাশিছবি তোলার আছিলায় যাতে চোরা শিকারিরা এখানে ঢুকতে না পারে সে বিষয়েও নজর দেওয়া হয় বলে জানানো হয়েছে প্রশাসনের তরফে।
পাখিদের এই ঝাঁক, জলাশয়ে কখনও ভেসে বেড়ানো আবার সেখান থেকে উড়ে যাওয়া সব মিলিয়ে এক অপূর্তব পরিবেশ তৈরি হয় এই কটা মাস।বছরের এই নির্দিষ্ট সময়ে পরিবেশপ্রেমী, পাখি বিশারদএবং সাধারণ
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
মানুষের ভ্রমণের অন্যতম ডেস্টিনেশন হতে পারে ঘাটালের এই ছোট্ট এলাকাটি।
রঞ্জন চন্দ





