বনগাঁ মহকুমার পাশাপাশি বারাসাত এবং বসিরহাট মহকুমার ন’টি পৌরসভাকে নিয়ে এলাকা পরিষ্কার এবং পরিচ্ছন্ন কীভাবে রাখতে হবে সে বিষয়টি তুলে ধরা হয়। ছিলেন সুডার ডাইরেক্টর এবং নগরায়ন দফতরের স্পেশ্যাল সেক্রেটারি জলি চৌধুরী, বনগাঁ পৌরসভার পৌর প্রধান গোপাল শেঠ, হাবরা পৌরসভার পৌর প্রধান নারায়ণ চন্দ্র সাহা, গোবরডাঙ্গা পৌরসভার পৌর প্রধান শঙ্কর দত্ত-সহ বিভিন্ন পৌরসভার পৌর প্রধান এবং আধিকারিকেরা।
advertisement
মূলত প্রতিদিনের আবর্জনাকে কী ভাবে সারে রূপান্তরিত করা যায়, প্লাস্টিকজাত বর্জ্য কীভাবে পুনরায় ব্যবহার করা যায়, এমন নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। নির্মল বাংলা গড়ার লক্ষ্যে পৌরসভাগুলিকে বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয় সরকারি আধিকারিকদের তরফে। বিশেষ সচিবের হাতেই উদ্বোধন করা হয় রূপসী বাংলা প্রেক্ষাগৃহের। এরই পাশাপাশি বনগাঁ শহরের প্রতাপগড় ময়দানে উদ্বোধন করা হয় কলকাতার মনুমেন্টের আদলে নির্মিত সীমান্ত শহরের মানুষদের আনন্দ দিতে সুউচ্চ শহীদ মিনারের। একটি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রেরও উদ্বোধন করেন নগরায়ন দফতরের বিশেষ সচিব জলি চৌধুরী। ফলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন শহর এবং আলোকিতকরণের মধ্যে দিয়ে বনগাঁ সীমান্ত শহরকে কলকাতার মতোই আধুনিক করে তোলার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথে বলেই মনে করা হচ্ছে।
রুদ্র নারায়ণ রায়