আরও পড়ুন: জরির কাজে নয়া মোড়! নতুন করে আশার আলো দেখছেন কারিগররা
তবে যে রাম মন্দির নিয়ে এত মাতামাতি সেই রামায়ণ সংস্কৃত ভাষায় রচনা করেছিলেন বাল্মিকী। পরে তা বাংলায় প্রথম অনুবাদ করেন এই নদিয়ার ফুলিয়ার বয়রা অঞ্চলের কবি কৃত্তিবাস ওঝা। বিভিন্ন ভাষায় রামায়ণের অনুবাদ হলেও বাংলায় অনুবাদ সর্বশ্রেষ্ঠ বলে মানে পৃথিবীর কবি-সাহিত্যিকরা। শুধু তাই নয় মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের অন্যতম সেরা কবি কৃত্তিবাস শ্রী রাম পাঁচালির রচয়িতা। এ ছাড়াও বেশ কয়েকটি ধর্মগ্রন্থ তিনি রচনা করেন তিনি। ফুলিয়ার কৃত্তিবাস লাইব্রেরি এবং কৃত্তিবাস সংগ্রহশালায় রামায়ণ এবং কবি কৃত্তিবাসকে নিয়ে লেখা বিভিন্ন কবি-সাহিত্যিকদের গ্রন্থ সুরক্ষিত রাখার আছে।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
আসন্ন রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে সেই কৃত্তিবাস ওঝার এলাকার কীর্তনীয়া, সাধকদেরও অনেকে অযোধ্যায় ডাক পেয়েছেন। সঙ্গে খোল-কর্তাল নিয়েই তাঁরা অযোধ্যা পৌঁছবেন। তারই চূড়ান্ত প্রস্তুতি হিসেবে মন্দির প্রাঙ্গণে এখন প্রস্তুতি পরবো চলছে। সর্বক্ষণ চলছে রাম নাম সঙ্কীর্তন। কবি কৃত্তিবাসের নামাঙ্কিত উচ্চ বিদ্যালয় ৭৫ তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে ছাত্রছাত্রীদের সাজানো হয়েছে রাম-সীতা সহ রামায়ণের নানান চরিত্রে। নাচ, গান, নাটক, আবৃত্তির মধ্যে দিয়ে প্রচারিত হচ্ছে রামের বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী।
মৈনাক দেবনাথ






