তাই তখন মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ তখন মানতে না পারলেও, দুর্গাপুরের কার্নিভালের মঞ্চকে বেছে নিলেন মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ মেনে গান শোনানোর জন্য। আর মদন মিত্রের গলায় গান শুনে কার্নিভাল দেখতে আসা মানুষজন রীতিমতো আনন্দে নেচে উঠলেন। কার্নিভাল দেখতে আসা দর্শকরা কার্নিভাল দেখে ঠিক যতটা আনন্দ পেয়েছেন, ততটাই আনন্দ পেয়েছেন কার্নিভালের মঞ্চে খোশ মেজাজে কামারহাটির বিধায়ককে দেখতে পেয়ে।
advertisement
আরও পড়ুন: ঠিক রাত বারোটা, এল একটি ফোন, বদলে গেল সব! হঠাৎ কার ‘কথায়’ গ্রেফতার জ্যোতিপ্রিয়?
অন্যদিকে, দর্শকরা বলছেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর অনেক বেশি জাঁকজমক লক্ষ্য করা গিয়েছে দুর্গাপুরের কার্নিভালে। উল্লেখ্য, ২০২২ সালে প্রথম বার কার্নিভাল আয়োজন করা হয়েছিল দুর্গাপুরে। দ্বিতীয় বছরে সেই কার্নিভালে জাঁকজমক অনেকটাই বেড়েছে বলে জানিয়েছেন দর্শকরা। ছৌ নাচ-সহ বিভিন্ন রকমের পারফরম্যান্স দেখা গিয়েছে কার্নিভালে। যে সমস্ত পুজো উদ্যোক্তারা কার্নিভালের শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেছিলেন, তাঁরাও নিজেদের সেরাটা দিতে চেয়েছেন এই কার্নিভালে। যা স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হয়েছে শোভাযাত্রায়।
আরও পড়ুন: অকালেই সব শেষ, চিকিৎসা করতে-করতেই ডেঙ্গিতে মৃত্যু SSKM-এর তরুণ চিকিৎসকের!
অন্যদিকে, চলতি বছরের প্রথমবার কার্নিভাল আয়োজন করা হয়েছিল আসানসোলে। অর্থাৎ এ বছর পশ্চিম বর্ধমান জেলায় হয়েছে জোড়া কার্নিভাল। আসানসোলের কার্নিভালেও রীতিমতো জাঁকজমক লক্ষ্য করা গিয়েছে। কার্যত আসানসোলের রাস্তা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছিল। কিন্তু প্রশাসন সব রকম ভাবে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল আগে থেকেই। তাই বহু মানুষের ভিড় হলেও কোনওরকম বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়নি। খুব সুস্থ স্বাভাবিক ভাবে কার্নিভালের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলাশাসক। সব মিলিয়ে পুজো শেষে জোড়া কানিভালে মেতে উঠেছিল পশ্চিম বর্ধমান জেলা। আর সেখানেই উঠে এসেছে নানান চমৎকার দৃশ্য।
Nayan Ghosh