মুন্সিরহাট ও সাঁকরাইল – বেগরি রুট যাত্রীদের প্রধান ভরসা ট্রেকার। অফিস টাইম ও অফিস ফিরতি সময় যাত্রীর চাপ কয়েকগুণ বেড়ে যায়। যাত্রীদের একাংশের দাবি তারা বাধ্য হয়েই বেছে নেয় ট্রেকার। তাঁদের বক্তব্য অন্যান্য পরিবহণের মাধ্যমের থেকে ট্রেকারে করে তাঁরা খুব স্বল্প সময়ে তাঁদের গন্তব্যস্থলে অনায়াসে পৌঁছে যেতে পারেন। এমনকি ১০ মিনিট অন্তর থাকে এই ট্রেকার পরিষেবা। শুধু তাই নয় রাত হলেও অতিরিক্ত ভাড়া লাগে না, তাই অটো, টোটো থেকে ট্রেকারকেই বেছে নিয়েছেন যাত্রীরা।
advertisement
ট্রেকার সংগঠনের সেক্রেটারি অনাথ রঞ্জন ত্রিপাঠি জানান, তাঁরা সকাল ৬ টা থেকে রাত্রি সাড়ে ৯ টা পর্যন্ত তাঁদের পরিষেবা দিয়ে চলেছেন। এমনকি রাত হলেও বেশি ভাড়া নেওয়া হয় না বলে জানান তিনি ট্রেকার চালক বিমল জানা জানান, ২০০০ সাল থেকে ২৪ বছর তিনি এই রুটের ট্রেকার চালিয়ে তাঁর সংসার চালাচ্ছেন। তবে তিনি এও জানিয়েছেন, অটোর জন্য তাঁদের ব্যবসা আগের থেকে মার খেয়েছে। তবে মানুষের জন্য পরিষেবা দিয়ে চলেছেন তাঁরা।
আরও পড়ুন: পেঁয়াজের বাজার আগুন! দাম কত দিনে কমবে জানাচ্ছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা
আরেক ট্রেকার চালক আব্দুল রহমান আনসারী জানান, আগে নিজের গাড়ি থাকলেও বর্তমানে মুন্সিরহাট ও সাঁকরাইল-বেগরি রুটে অন্যের গাড়ি চালিয়ে নিজের সংসার চালাচ্ছেন। এক এক করে জেলায় একাধিক ট্রেকারের রুট বন্ধ হলেও ২০০০ সাল থেকে প্রায় ২৪ বছর এই রুটে ৬০ টি গাড়ি চলাচল করছে।
রাকেশ মাইতি





