বাজেট পেশের পর সাংবাদিক সম্মেলন করেন পুরসভার মুখ্য প্রশাসক ডাঃ সুজয় চক্রবর্তী। তিনি বলেন,”নিজস্ব তহবিলকে স্বাবলম্বী করতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এই বাজেটে। উন্নয়ন খাতে বরাদ্দের অঙ্ক বাড়িয়ে ২০০ কোটি টাকা করা হয়েছে। ৭টি বরোর জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ২০ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা। আগের বছরে তা ছিল ২০ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা। এবারের বাজেটে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট এর জন্য ৬ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ১২ কোটি টাকা করা হয়েছে। স্বাস্থ্যের জন্য ২১ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৮ কোটি টাকা করা হয়েছে। কনজারভেন্সির জন্য ৪১ কোটি থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬৫ কোটি টাকা। বস্তি উন্নয়নের জন্য এক কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে তা এবার করা হয়েছে ১০ কোটি টাকা। হাওড়া পুর এলাকার ৪টি বিধানসভায় ৪টি বস্তিকে উন্নয়নের জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে।
advertisement
আলোর জন্য খরচ করা হবে ১১ কোটি টাকা,আগের আর্থিক বছরে তা ছিল ৯ কোটি টাকা। রাস্তার জন্য ৩২ কোটি টাকা বাড়িয়ে এবার করা হয়েছে ৩৫ কোটি টাকা। ৪৬ এবং ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের জন্য বাড়তি এক কোটি টাকা আলাদা রাখা হয়েছে আলো এবং রাস্তার উন্নয়নের জন্য। আগের বছর ৪৭ এবং ৪৮ নম্বর ওয়ার্ডে এই উন্নয়নের কাজ করা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ Murshidabad News: বাড়িতে চুরি ও মাকে খুনের চেষ্টা! গুণধর ছেলের হল কী পরিণতি? জানলে অবাক হবেন
হাওড়া পুরসভার প্রজেক্ট ‘সক্ষম’এর বিল্ডিং এর জন্য ২.৩ কোটি টাকা খরচ করা হবে। শেষ আর্থিক বছরে গ্রাচুইটি ব্যবস্থা করা হয়েছে ১০ কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা। কোনও ট্যাক্স বাড়ানো হবে না। এমনকি রেভিনিউ বাড়াতে ট্যাক্স যারা দিচ্ছেন না তাঁদের চিঠি পাঠানো হচ্ছে। না দিলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা দেওয়া হবে। এছাড়াও দুয়ারে ট্রেড লাইসেন্স করা হয়েছে। এদিন সুজয় চক্রবর্তী বলেন, হাওড়া শহরের উন্নতির জন্য সমস্ত জায়গায় অর্থ বণ্টন হয়েছে।
রাকেশ মাইতি






