এদিকে, BSF-এর পেট্রোলিং রাস্তা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়, এবং নদীর জল ক্রমশ গ্রামের বাড়ির কাছাকাছি চলে আসায় আতঙ্কিত গ্রামবাসী। আর বালির বস্তা দিয়ে কাজ করার সময় হুড়মুড়িয়ে ভেঙে যাচ্ছে বিঘের পর বিঘে জমি জায়গা। এমনকি তলিয়ে গিয়েছে রাস্তাও।
advertisement
গ্রামের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, গত বছর তিনবার টাকা বরাদ্দ দেওয়া সত্ত্বেও ভাঙন রোধে পুরোপুরি কাজ করা হয়নি। জলবৃদ্ধির কারণে কাজ বন্ধ রাখা হয়েছিল। সম্প্রতি ভাঙন রোধে কাজ শুরু করা হয়েছে। কিন্তু সেই কাজ চললেও ভাঙন আটকানো যাবে না বলেই দাবি বাসিন্দাদের। এবারও জল বাড়ার পর শুধু বালির বস্তা দিয়ে সাময়িক সমাধানের চেষ্টা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে স্থানীয়দের মধ্যে।
গ্রামের বাসিন্দারা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানিয়েছেন, গতবারের মতো এবারও ভাঙন রোধে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে কি পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে। বারবার বরাদ্দ দেওয়া সত্ত্বেও কাজ সম্পূর্ণ না হওয়ার পেছনে দায়ী কে? শুধু বালির বস্তা দিয়ে কি স্থায়ী সমাধান সম্ভব?
যদিও গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য জানিয়েছেন, ভাঙন রোধে সঠিক ভাবেই কাজ চলছে। তবে ভাঙন চলছে কিছু কিছু জায়গায়। আমরা গ্রামের বাসিন্দাদের দাবি শুনেছি অতি দ্রুত সমস্যা সমাধান যাতে করা যায় তাও দেখা হবে।





