আগে এক সময় শীত পড়তেই বাংলার ঘরে ঘরে পিঠেপুলির ধুম পড়ে যেত, বর্তমান সময়ে পিঠেপুলি হলেও পিঠে তৈরির জৌলুস যেন কিছুটা হলেও হারিয়ে গিয়েছে। বাড়িতে পিঠে তৈরি করবার মত সময় অনেকেরই হাতেই নেই। অনেকক্ষেত্রে পিঠে তৈরি হয় মিষ্টির দোকানে। বাড়িতে পিঠে তৈরির পদ্ধতি চাক্ষুষ করবার সুযোগ তেমন আর ঘটে না বর্তমান প্রজন্মের। এমন আবহের ছাত্র-ছাত্রীদের থেকে শুরু করে খুদে পড়ুয়াদের হাতে তৈরি পিঠে পুলি ও নানা পদে একপ্রকার সেজে উঠল স্কুলের খাদ্য মেলা। ঈশাস, দেবস্মিতা, সমীমারা সাজিয়ে তোলে স্টল।
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
কারও স্টলে পিঠেপুলি, কারও কাছে আবার আলুর দম। কেউ ঘুগনি বা চাউমিনের পসরা সাজিয়ে বসে। তা কিনতে ভিড় জমায় অন্য ক্লাসের পড়ুয়ারা। একইসঙ্গে শিশুদের অভিভাবকেরাও অনেকে তা কিনে খান। খাদ্যমেলা ঘুরে দেখে পড়ুয়াদের উৎসাহ দেন শিক্ষক শিক্ষিকারা। সব মিলিয়ে খাদ্য মেলায় একদিকে যেমন ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তৈরি বিভিন্ন পদ সেজে উঠল তাদের মধ্যে একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ বাড়ল।
জুলফিকার মোল্লা