উদ্যোক্তাদের দাবি, প্রতিবছরের মত এ বছরও কচিকলা ক্লাব জেলার পুজো গুলির মধ্যে অন্যতম আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবে। পরিবেশের কথা মাথায় রেখে কোন রকম প্লাস্টিক বা থার্মোকল ব্যবহার করা হবে না মন্ডপ শয্যার কাজে এমনকি ব্যবহার করা হবে না কোন ক্ষতিকারক রং।
প্রসঙ্গত, পুজো আর মাত্র হাতে গোনা কয়েকদিন। প্রতিবছরই বালুরঘাট শহরে বিগ বাজেটের পুজোগুলির অন্যতম আকর্ষণের কারণ এবং জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দর্শনার্থীরা বালুরঘাট শহরে প্রতিদিনই ভিড় জমান প্রতিমা ও প্যান্ডেল দর্শনের জন্য। তেমনই শহরের বিগ বাজেটের দুর্গা পুজো গুলির মধ্যে অন্যতম কচিকলা ক্লাবের দুর্গাপুজো।
advertisement
তাদের নিজস্ব ইনডোর স্টেডিয়ামের ভিতরে পুজোর আয়োজন করে পুজো উদ্যোক্তারা। দীর্ঘদিন ধরেই কচিকলা ক্লাব দুর্গা পুজোয় চমক দিয়ে চলেছে।প্রতিবছরই অভিনব এক থিমের মাধ্যমে বালুরঘাট শহরসহ জেলার বিভিন্ন প্রান্তের দর্শনার্থী আনার প্রতিযোগিতার এই পুজো কমিটি প্রথম সারিতে থাকে।
তেমনভাবেই এই মুহূর্তে বালুরঘাট শহরের সমস্ত নামকরা ক্লাবগুলিতেই জোর কদমেই চলছে মন্ডপসজ্জা ও প্রতিমা তৈরির কাজ। এমনকি রাস্তায় লাইট বাঁধার জন্য স্ট্রাকচার তৈরি হয়ে গেছে। এই মন্ডপ সজ্জাতে হাত লাগিয়েছেন বালুরঘাট ও বাইরের জেলা থেকে আসা শিল্পীরা।লোহার স্ট্রাকচার তৈরি করে তাতেই রংবেরঙের প্রায় ১০০ কিলোমিটারের বেশি লম্বা ফিতে জড়িয়ে মন্ডপ সজ্জা করা হবে। অন্যান্য বারের মত এবারও পুজোর পাঁচ দিনই বিভিন্ন সংস্কৃতি অনুষ্ঠান যেমন থাকছে তেমন নবমীর দিন প্রসাদ বিতরণ থাকবে ক্লাব প্রাঙ্গনে। বিগত এক মাস ১৩ জন করে শিল্পী মন্ডপ সজ্জার কাজে হাত লাগিয়েছেন।
জানা গেছে, এবারও মহালয়ার আগেই মন্ডপ ও প্রতিমা তৈরির কাজ শেষ হবে। কারণ প্রতিবছরের মতন এই বছরও মুখ্যমন্ত্রীর হাত দিয়ে কচিকলা ক্লাবের উদ্বোধন হবে।
Susmita Goswami





