হাওড়া থেকে মেন লাইনে ব্যান্ডেলগামী যে কোনও ট্রেনেই হঠাৎ দেখা মিলতে পারে কৃষ্ণার মতন অনেক বাচ্চার। যারা ট্রেনে উঠে ডিগবাজি খেয়ে ও নানা রকম জিমন্যাস্টিক্স ধরনের খেলা দেখিয়ে আপনার সামনে ভিক্ষার বাটি নিয়ে উপস্থিত হবে। কৃষ্ণার বয়স মাত্র আট বছর। সে থাকে রিষড়ার ৪ নম্বর গেট এলাকায়। এই এলাকাটি বস্তি এলাকা রূপে পরিচিত।
advertisement
আরও পড়ুন : রোগা বলে হীনমন্যতার শিকার? সাজুন এভাবে
এখানকার সমস্ত পরিবারই পেশায় শ্রমিক। কৃষ্ণা ছেলেটিকে জিজ্ঞেস করা হয় সে কি স্কুল যেতে চায়? তার উত্তরে বিষাদমাখা মুখে সে জানায়, স্কুল গেলে চলবে না। তাকে কাজ করতে হবে। না হলে যে হাঁড়িতে ভাত চড়বে না। সমাজের দারিদ্র্যসীমার নীচে যে সব মানুষ বসবাস করেন, তাঁরা সর্বদাই অবহেলিত।
আরও পড়ুন : এই নিয়মগুলি মেনে দোলে রং খেলুন, রেহাই পাবে ত্বক ও চুল
আরও পড়ুন : হৃদরোগ এড়িয়ে সুস্থ থাকতে চান? রাঁধুন চিনেবাদামের তেলে
এই অবহেলিত মানুষের জীবন থেকে অবহেলা কোনওদিন যায় না। সমাজের তথাকথিত সর্বনিম্ন স্তরে থাকা মানুষগুলো যে মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে তা হয়তো তারা নিজেরাও জানে না।