আরও পড়ুনঃ ১মাসেই ক্লিন বোল্ড কোলেস্টেরল! পাতে রাখুন ‘৭’ ম্যাজিক খাবার! কিস্তিমাত দিন হার্ট অ্যাটাককে
ছট পুজো উপলক্ষে তৈরি হচ্ছে এই মিষ্টি। এই রোল চমচম বানাতে দীর্ঘ সময় ধরে দুধ জ্বাল দিয়ে ছানায় রুপান্তর করা হয়। পরে সেটাকে চমচমের রূপ দিয়ে মিষ্টির রসের মধ্যে ভিজিয়ে রাখা হয়। পরবর্তী ধাপে ছানা দিয়ে তৈরি নরম মাওয়াকে শক্ত মাওয়ায় পরিণত করা হয়। এই মাওয়া ভেঙে চালনি দিয়ে চেলে গুঁড়া (রোল চমচম) বানিয়ে চমচমের ওপরে প্রলেপ দিয়ে বানানো হয় রোল চমচম।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ক্যালসিয়ামের গুপ্তখনি এই ‘সবুজ’ খাবার! সস্তার ‘সুপারফুডে’ ব্লাড প্রেসার হবে কাবু! ভরে ভরে দেবে শক্তি
প্রাচীন রীতি অনুযায়ী, ছট পুজো মূলত পালিত হয় সূর্যদেব এবং তাঁর স্ত্রী ঊষার আরাধনার জন্য। এই উষার আর এক নাম ছটী মাঈ। এবং সেই থেকেই উৎপত্তি হয়েছে ছট পুজোর। তিনদিন উপবাস করার পরে নদী বা জলাশয়ের ঘাটে গিয়ে অন্যান্য ব্রতীদের সঙ্গে অস্তগামী সূর্যকে অর্ঘ্য অর্থাৎ দুধ অর্পণ করা হয়। ব্রতের শেষ দিনে গঙ্গা ঘাটে গিয়ে উদীয়মান সূর্যকে অর্ঘ্যপ্রদানের পর উপবাসভঙ্গ করে মিষ্টান্ন, ক্ষীর, ঠেকুয়া, নাড়ু এবং আখ, কলা, মিষ্টি লেবু ফল খেয়ে উপবাস ভঙ্গ করতে হয় ও পরিচিত সকলকে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
কৌশিক অধিকারী