আরও পড়ুন: নেই অ্যান্টি র্যাবিস ভ্যাকসিন! সমস্যা বারুইপুর হাসপাতালে
অনেক সময় এক্স-রে তে অনেক রোগ ধরা পড়ে না। কিন্তু এই মেশিন তা সহজে ধরে ফেলবে। এই মেশিনটি বসাতে খরচ পড়েছে প্রায় ২১ লক্ষ টাকা। এই মেশিন আনার ফলে ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের মুকুটে নতুন পালক যুক্ত হল। আগে ব্রঙ্কাসে ক্যান্সার হলে তা প্রাথমিক স্টেজে ধরা পড়ত না। ফলে রোগীর অনেক ক্ষতি হয়ে যেত। কিন্তু এই মেশিনের সাহায্যে প্রাথমিক স্টেজের ক্যান্সার ধরা পড়বে। ইতিমধ্যে মেশিনটি বসানোর পর পর ১২ জন রোগীকে পরীক্ষা করা হয়। যাদের ৫ জনের ক্যান্সার ধরা পড়েছে। এই ক্যান্সার প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়ায় তাদের চিকিৎসা দ্রুত হবে।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
শুধুমাত্র ক্যান্সার নয় শ্বাসনালী ভিতরে টিউমার, টিউবারকুলোসিস, ফরেন বডি ডিকটেশান, শ্বাসনালীতে স্টেইন বসানো, জরুরি প্রয়োজনে জমে থাকা কফ সংগ্রহ সব কিছু করা যাবে এই মেশিনের মাধ্যমে। এ নিয়ে ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের প্রিন্সিপাল উৎপল দাঁ জানান, এই মেশিনটি চেস্ট ডিপার্টমেন্টে আনা হয়েছে। ফেব্রুয়ারির ১২ তারিখ থেকে এই মেশিনের কাজ শুরু হয়েছে। এইটা দিয়ে শ্বাসনালীর ভিতরে প্রবেশ করানো হয়। অনেক শিশুর গলায় অনেক কিছু আটকে যায়। সেক্ষেত্রে এই মেশিন লাইভ সেভিং প্রসিডিওর হিসাবে কাজ করবে। এছাড়াও এই মেশিন একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা হবে। যা একটি নতুন দিগন্তের সূচনা করবে।
নবাব মল্লিক