বরুণদেবের অপার কৃপায় মুখ ফিরিয়েছে লক্ষ্মী! ধনদেবীর অপেক্ষা রাস্তার পাশে, আদর করে ঘরে তোলার ভিড় নেই
- Published by:Nayan Ghosh
- hyperlocal
- Reported by:Sayani Sarkar
Last Updated:
Laxmi Puja 2025 : লক্ষী পুজোয় লক্ষ্মী লাভের আশায় ব্যবসায়ীরা। কিন্তু মিলছে শুধুই হতাশা। ভিন জেলা থেকেও বর্ধমানে অনেকেই আসেন প্রতিমা বিক্রি করতে। কিন্তু তাতে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে বৃষ্টি।
advertisement
1/6

লক্ষ্মী পুজোয় লক্ষ্মী লাভের আশায় ব্যবসায়ীরা কিন্তু মিলছে শুধুই হতাশা। পুজো মানেই সারা বছরের রুজিরুটি জোগার। ভিন জেলা থেকেও বর্ধমানে অনেকেই আসেন প্রতিমা বিক্রি করতে। গণেশ, বিশ্বকর্মা, লক্ষ্মী, কার্তিক, সরস্বতী প্রতিমা গড়ে পুজোর সময় তা বিক্রি করে চলে সংসার। আবার কেউ কেউ অন্য জায়গা থেকে প্রতিমা কিনে এনে বিক্রি করেন। কিন্তু তাতেও বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে বৃষ্টি। <strong><span style="color: #ff0000;">(ছবি ও তথ্য : সায়নী সরকার)</span></strong>
advertisement
2/6
অনেকে মৃৎশিল্পী আছেন যারা দুর্গা প্রতিমা বা থিমের পুজোর জন্য বড় প্রতিমা তৈরি করেন না। তারা শুধুমাত্র ঘরোয়া পুজো বা ক্লাবের ছোট পুজোর জন্য আকারে ছোট গণেশ, বিশ্বকর্মা, লক্ষ্মী,কার্তিক ইত্যাদি প্রতিমা তৈরি করেন এবং পুজোর সময় তা বিক্রি করে চলে সংসার।
advertisement
3/6
আবার অনেকেই আছেন যারা প্রতিমা তৈরি করেন না। প্রতিমা কিনে এনে বিক্রি করেন পুজোর সময়। এরকম অনেক ব্যবসায়ী ও শিল্পী বিভিন্ন পুজোর দু-একদিন আগে পসরা সাজিয়ে বসেন বর্ধমানের কার্জন গেট চত্বরে লক্ষ্মী লাভের আশায়। কিন্তু লক্ষ্মী পুজোর আগে মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের।
advertisement
4/6
হাতে মাত্র আর একটা দিন। কিন্তু শুক্রবার রাত থেকেই তুমুল বৃষ্টি শুরু হয়েছে বর্ধমানে। ব্যবসায়ীরা পসরা সাজিয়ে বসলেও বৃষ্টির জেরে নেই ক্রেতা। অন্যান্য বছর যে সময় ভিড় সামলাতে হিমশিম খান বিক্রেতারা, এবছর সেই সময় ক্রেতা প্রায় নেই বললেই চলে। শনিবার সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ আর মাঝে মাঝেই হচ্ছে বৃষ্টি। তাই দুশ্চিন্তায় বিক্রেতারা।
advertisement
5/6
বিক্রেতা ও মৃৎশিল্পী বাপ্পা পাল জানান, তিনি ছোট ছোট প্রতিমা তৈরি করেন এবং সেই প্রতিভা বিক্রি করেই চলে সংসার। প্রতিবছর পুজোর এক দুদিন আগে তা বিক্রির জন্য নিয়ে আসেন কার্জন গেট চত্বরে। কিন্তু এবছর বৃষ্টির জেরে ক্রেতা প্রায় নেই বললেই চলে।
advertisement
6/6
বিক্রেতা ধনঞ্জয় ধর বলেন, আমার ব্যারাকপুরে বাড়ি। শাঁখা ও পলার ব্যবসা রয়েছে। কিন্তু বাড়তি লক্ষ্মী লাভের আশায় লক্ষ্মী পুজোর সময় কৃষ্ণনগরের থেকে ঠাকুর কিনে এনে বর্ধমানে বিক্রি করি। এবারে যা বৃষ্টি হচ্ছে ক্রেতা একেবারে নেই বললেই চলে। হাতে আর মাত্র একটা দিন। বিক্রি না হলে থাকা খাওয়ার খরচাই উঠবে না,লাভ তো দূরের কথা। <strong><span style="color: #ff0000;">(ছবি ও তথ্য : সায়নী সরকার)</span></strong>
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
বরুণদেবের অপার কৃপায় মুখ ফিরিয়েছে লক্ষ্মী! ধনদেবীর অপেক্ষা রাস্তার পাশে, আদর করে ঘরে তোলার ভিড় নেই