আরও পড়ুন: সুতলির গোলা আর ফাঁকা বাক্সে বোমাতঙ্ক চুঁচুড়ায়, পুলিশ ডাকল এলাকাবাসী
বিকল্প পথ রয়েছ কিন্তু বহু কিলোমিটার ঘুরপথ। স্বাভাবিকভাবেই এই দুটি জেলার যোগাযোগের জন্য এলাকার মানুষের কাছে হয়ে উঠেছে গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। হুগলির খানাকুলের মারোখানা ও জগৎপুর এলাকার একাধিক কৃষক তাদের উৎপাদিত দ্রব্য এই পথেই নিয়ে যান। এমনকি হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন দরকারি কাজে আসেন এই পথ দিয়েই। যে কারণেই জীবন হাতের মুঠো নিয়েই এই জরাজীর্ণ ভগ্নপ্রায় বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রতিদিনই প্রায় কয়েক হাজার মানুষ পারাপার করছেন। বর্ষাকালে রূপনারায়ণে নদের ভয়াবহ বন্যায় আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয় এলাকায়।
advertisement
আরও পড়ুন: গৌরহাটি ইএসআই হাসপাতালের রোগীর অস্বাভাবিক মৃত্যুকে ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য !
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান , ‘একপ্রকার জীবন হাতে নিয়ে এই বাঁশের সাঁকো পারাপার করতে হচ্ছে। বর্ষাকালে নদী ফুলে ফেঁপে উঠলে আরও বেশি সমস্যা হয়। তাই দ্রুত খালের উপরে কংক্রিটের সেতু তৈরি হলে অনেক উপকার হয়’।যদিও এই বিষয়ে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রুম্পা মন্ডল জানিয়েছেন বিষয়টি তার জানা ছিল না। তবে সাধারণ মানুষের জন্য দ্রুত এই বাঁশের সাঁকো কংক্রিটের তৈরি করার আশ্বাস দিয়েছেন সাধারণ মানুষকে।তবে প্রশ্ন দীর্ঘদিন ধরে ভগ্ন পায় বাঁশের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করতো সাধারণ মানুষ কিন্তু তাহলে প্রশাসনের নজরে এলো না কেন এতদিন ধরে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
আর কেনই বা কংক্রিটের সেতু হলো না এতদিন ধরে এই প্রশ্নই তুলছেন আমজনতা।
Suvojit Ghosh