বীরভূম হয়ে পশ্চিম বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, হুগলি, হাওড়া, হয়ে কলকাতা। হুগলি জেলার খানাকুল থেকে হাওড়া জেলায় উদয়নারায়নপুর ব্লকে প্রবেশ। মুণ্ডেশ্বরী, দামোদর নদী, কানা দামোদর নদী, দামোদর শ্রুতি খাল, রাজাপুর খাল, সরস্বতী নদী, মৌখালি খাল ও শেষে গঙ্গা নদী। সভা ও পরিবেশ কর্মসূচি করার পর বিকেলে আমতায় পৌঁছায় সেখানে রাত্রিযাপন করে পরদিন সকালে আমতা কলাতলা মোড়ে একটি পথসভা করে, র্যালি হয়ে পাঁচলা গাববেড়িয়ায় হয়ে রানিহাটিতে পথসভা।
advertisement
আরও পড়ুন: অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা করতে চাইছেন? আজই শুরু করুন এই ব্যবসা
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এরপর আন্দুল চুনাভাটি মন্দিরতলা হয়ে রামকৃষ্ণপুর গঙ্গার ঘাটে জেলার অন্তিম কর্মসূচি ও নদী বাঁচাতে পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। হাওড়া জেলার এই দীর্ঘ সাইকেল র্যালিতে হাওড়া জেলার বিভিন্ন নদী ও খালগুলিকে নিয়ে আলোচনা এবং প্রধান সমস্যার উৎসর অনুসন্ধান। বিভিন্ন জেলার পরিবেশকর্মী সংগঠন জেলার পরিবেশকর্মীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
হাওড়ায় কর্মসূচি শেষ হলে রামকৃষ্ণপুর ঘাট থেকে ফেরি পেরিয়ে কলকাতায় পৌঁছয়। এ প্রসঙ্গে নদী বাঁচাও আন্দোলন কর্মী তাপস দাস জানান, “এই র্যালির মাধ্যমে নদী পরিদর্শনে প্রধান চারটি কারণ উঠে আসে। প্রথমত নদীর জল শূন্যতা, নদী দূষণ, নদী দখল এবং বিভিন্ন নদী থেকে বালি লুঠ।”
রাকেশ মাইতি





