আরও পড়ুন: রাগে শ্যালিকার বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ জামাইবাবুর বিরুদ্ধে
ঘটনার সূত্রপাত গত ১৭ ডিসেম্বর। সেদিন শেখ রওশন আলির ছোট ছেলের হঠাৎই বমি-পায়খানা শুরু হয়। তড়িঘড়ি তাকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে, সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় গত শনিবার। গত ২২ ডিসেম্বর রওশনের আরও এক ছেলে অসুস্থ হয়ে পড়ে, আগের ছেলের মতো তারও উপসর্গ ছিল বমি-পায়খানা। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগে বাড়িতেই তার মৃত্যু হয়। বমি-পায়খানায় অসুস্থ হয়ে পড়েন রওশন আলীর স্ত্রী, দুই মেয়েও। তিনজন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি হন। এক মেয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে। এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রওশনের স্ত্রী ও আরেক মেয়ে। হাসপাতালে ভর্তি থাকা মেয়ের অবস্থাও খুব একটা ভাল নয় বলেই জানিয়েছেন রওশন আলি।
advertisement
আরও পড়ুন: বড়দিন থেকেই বর্ষবরণের কাউন্টডাউন, দিঘায় উপচে পড়া ভিড় পর্যটকদের
ইতিমধ্যেই রওশনের জামিরার বাড়িতে গিয়েছেন স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা। নমুনা সংগ্রহ করে নিয়ে আসা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডঃ ভুবন চন্দ্র হাঁসদা। তবে কেন এই ধরনের ঘটনা ঘটল? এর পিছনে কারণ কি ? ধন্দ্বে স্বাস্থ্য দফতর।
