এর আগে সৌমিত্র খাঁ বলেছিলেন “বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর-জয়রামবাটি এক সূত্রে গাঁথা হবে”। গোপীনাথপুর জয়রামবাটি শাখায় পরীক্ষা মূলক ভাবে ট্রেন চলার বিষয়ে সংসদে বক্তব্য রাখেন সাসংদ সৌমিত্র খাঁ! তিনি বলেন, ” গর্বের দিন। মা সারদার জন্মভূমিতে চলবে ট্রেন। আমরা আপ্লুত।”
advertisement
তিনি বলেন জয়রামবাটি পর্যন্ত ট্রেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরেই আগামী ১৮ জুলাই সুচনা হবে। তিনি বলেন, সবচেয়ে আনন্দের বিষয় হল যেভাবে বাঁকুড়া, পুরুলিয়ার মানুষ হাওড়া পর্যন্ত ট্রেন পেয়েছেন ভায়া মসাগ্রাম ও সোনামুখী , ঠিক সেই ভাবেই বেলিয়াতোড় থেকে দুর্গাপুর রে্লপথ তৈরি হবে বলেও জানান। এই কাজে প্রাথমিকভাবে ৭০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছ বলেও সৌমিত্র খাঁ জানান।
বিষ্ণুপুরের সাংসদ বলেন, “আজ খুব আনন্দের বিষয় যে বেলিয়াতোড় থেকে দুর্গাপুর রেলপথের জন্য DPR তৈরি হচ্ছে।” তিনি এজন্য রেলমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। তিনি আরও বলেন, “আমার গ্রাম দুর্লভপুর পর্যন্ত যাতে ভবিষ্যতে ট্রেন যায় সেই বিষয়ে রেলমন্ত্রীকে আমি অবেদনও করেছি।”
খুশির এক আবহাওয়া তৈরি হয়েছে বাঁকুড়া জেলায়। বহু প্রতীক্ষিত রেললাইনগুলি ধীরে ধীরে বাস্তবতায় পরিণত হচ্ছে। জয়রামবাটি এবং বিষ্ণুপুর একসূত্রে গাঁথা হয়ে গেলে, বেলিয়াতোড় থেকে দুর্গাপুর হতে কত সময় লাগে তার দিকে চোখ থাকবে সাধারণ মানুষের।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী






