এই খাদি বা খদ্দরের পোশাক তৈরি হয় চরকায় কাটা সুতো দিয়ে। কাপড়টি সাধারণত তুলো দিয়ে তৈরি হয়। এতে রেশমও থাকতে পারে। স্বদেশি আন্দোলনের সঙ্গে এই পোশাকের যোগ রয়েছে। দেশজুড়ে তখন স্বদেশি আন্দোলনের প্রভাব। ইংরেজদের তৈরি দ্রব্য বর্জন করে স্থানীয় মানুষজন স্বদেশি জিনিস ব্যবহার করছেন। পিছিয়ে ছিল না ডায়মন্ড হারবার।
advertisement
আরও পড়ুন: টাকা ধরিয়ে সাত বছরের মেয়েকে বিয়ে করলেন ৩৮ বছরের ব্যক্তি! তারপর যা হল…
এখানে খদ্দরের জিনিসপত্র বিক্রির জন্য তৈরি হয়েছিল খাদি মন্দির। সালটা ছিল ১৯৩৩। সেই সময় এই খাদি মন্দিরে বিপ্লবীরা এসে বসতেন। নিজেদের মধ্যে আলোচনাও করতেন। এই খাদি মন্দির তখন হয়ে উঠেছিল বিপ্লবীদের আঁতুড়ঘর।
আরও পড়ুন: ২০০০ টাকার নোট প্রত্যাহারে কারা অসুবিধায় পড়বেন? বুঝিয়ে দিলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর
একথা জানিয়েছেন দোকানের বর্তমানে পরিচালক গুণধর মণ্ডল। তিনি আরও জানিয়েছেন, প্রায় ৮০ বছর হতে চলল এই দোকানের। এখনও এখানে ঐতিহ্য মেনে খদ্দরের জিনিসপত্র বিক্রি হয়। পাওয়া যায় লুঙ্গি, শাড়ি, ধুতি-সহ আরও অন্যান্য বস্ত্র। তবে এই দোকান আর কতদিন চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে সেই প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
নবাব মল্লিক