ঘটনার পরেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। মৃত ব্যক্তির দেহ পড়ে থাকে রাস্তার ওপর। এরপরেই স্থানীয়রা রাস্তায় বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। তাঁরা অভিযোগ তোলেন, স্পিড ব্রেকার দেওয়ার পরেও মাজনা রাস্তায় নিয়মিতভাবেই দুর্ঘটনা ঘটে। কিন্তু প্রশাসনের তরফে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। অটো-টোটো ও বাইকের বেপরোয়া দৌরাত্ম্যকেই স্থানীয়রা এই ঘটনার জন্য দায়ি করেছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: গাছের ঝরা পাতায় ব্লেড চালিয়ে অসম্ভব শিল্পকর্ম! বীরভূমের শিক্ষকের অবাক করা প্রতিভা!
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে কাঁথি থানার পুলিশ। পুলিশের উপস্থিতিতেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে ঠিক কী কারণে এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটল তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। রাস্তায় অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চলার ফলে দুর্ঘটনার সংখ্যা বাড়ছে। স্কুল-কলেজের সামনে স্পিড ব্রেকার বা নজরদারির ব্যবস্থা থাকা স্বত্বেও পথ চলতে নিত্য আতঙ্কে থাকতে হয়। তাঁরা প্রশাসনের কাছে দ্রুত পদক্ষেপের দাবি তুলেছেন যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের মর্মান্তিক দুর্ঘটনা আর না ঘটে।
আরও পড়ুন: তুলির টানে জঙ্গলমহল থেকে সোজা অ্যাক্যাডেমি অফ ফাইন আর্টসে!
মাত্র কয়েক মুহূর্তের ব্যবধানেই এক তরতাজা প্রাণ চলে গেল। কাঁথির মজনা রোডে এ ধরনের দুর্ঘটনা ফের একবার প্রমাণ করে দিল, নিরাপত্তার ব্যবস্থা না নিলে প্রাণঘাতী বিপদ প্রতিদিনই ওত পেতে থাকবে পথের ধারে।