Teacher: গাছের ঝরা পাতায় ব্লেড চালিয়ে অসম্ভব শিল্পকর্ম! বীরভূমের শিক্ষকের অবাক করা প্রতিভা! শুরুটা কীভাবে জানলে চমকে যাবেন

Last Updated:
ঘরে বসে থেকে ফুটিয়ে তুলেছেন গ্রাম বাংলা থেকে শুরু করে বাংলার বিশিষ্ট মনীষীদের চিত্র। একটি গাছের পাতার উপর বিভিন্ন মনীষী থেকে শুরু করে খেলোয়াড়দের ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন তিনি।
1/5
বীরভূম,সৌভিক রায়: মা বাবাদের মুখে শোনা যায় জীবনে কিছু করে দেখানোর ইচ্ছে থাকলে সব বাধা বিপত্তি পেরিয়ে একদিন ঠিক সফল হওয়া যায়। ঠিক এমনই এক ঘটনার সাক্ষী রয়েছে গোটা বীরভূমবাসী। যদিও তার জন্মস্থান বীরভূমে নয়, হাবড়া থানার অন্তর্ভুক্ত টুনিঘাটা গ্রামের বাসিন্দা শংকর বাগচী। হাবড়া সদর থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এর ভেতরে এক প্রত্যন্ত গ্রাম টুনিঘাটা। যেটা বর্তমানে কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে। সেই ছোট্ট গ্রাম থেকে বেড়ে ওঠা শঙ্করের।কর্মসূত্রে তিনি বর্তমানে বীরভূমের বাসিন্দা।
মা বাবাদের মুখে শোনা যায় জীবনে কিছু করে দেখানোর ইচ্ছে থাকলে সব বাধা বিপত্তি পেরিয়ে একদিন ঠিক সফল হওয়া যায়। ঠিক এমনই এক ঘটনার সাক্ষী রয়েছে গোটা বীরভূমবাসী। যদিও তার জন্মস্থান বীরভূমে নয়, হাবড়া থানার অন্তর্ভুক্ত টুনিঘাটা গ্রামের বাসিন্দা শংকর বাগচী। হাবড়া সদর থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটারের ভিতরে এক প্রত্যন্ত গ্রাম টুনিঘাটা। যেটা বর্তমানে কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে। সেই ছোট্ট গ্রাম থেকে বেড়ে ওঠা শঙ্করের। কর্মসূত্রে তিনি বর্তমানে বীরভূমের বাসিন্দা।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
2/5
মধ্যবিত্ত পরিবার বলা ভুল হবে। ছোটবেলা থেকে দরিদ্রতার সঙ্গে লড়াই করে আজ এক প্রতিষ্ঠিত স্কুলের শিক্ষক শঙ্কর। ইংরেজিতে এম এ পাশ করার পর বর্তমানে শঙ্কর বাগচী বীরভূমের বাজিতপুর স্কুলের শিক্ষক এর কাজে কর্মরত শংকর বাগচী। তবে আজ থেকে কয়েক বছর আগে কোভিড মহামারী চলাকালীন লকডাউনের সময় আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের শঙ্করকেও সময় কাটাতে হয় বাড়িতে।
মধ্যবিত্ত পরিবার বলা ভুল হবে। ছোটবেলা থেকে দরিদ্রতার সঙ্গে লড়াই করে আজ এক প্রতিষ্ঠিত স্কুলের শিক্ষক শঙ্কর। ইংরেজিতে এমএ পাশ করার পর বর্তমানে শঙ্কর বাগচী বীরভূমের বাজিতপুর স্কুলের শিক্ষক এর কাজে কর্মরত শংকর বাগচী। তবে আজ থেকে কয়েক বছর আগে কোভিড মহামারী চলাকালীন লকডাউনের সময় আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের শঙ্করকেও সময় কাটাতে হয় বাড়িতে।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
3/5
আর এই অবসর সময়টি তিনি মোটেও নষ্ট করতে চাইনি। ঘরে বসে থেকে ফুটিয়ে তুলেছেন গ্রাম বাংলা থেকে শুরু করে বাংলার বিশিষ্ট মনীষীদের চিত্র। একটি গাছের পাতার উপর বিভিন্ন মনীষী থেকে শুরু করে খেলোয়াড়দের ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন তিনি। বিরাট কোহলি থেকে শুরু করে মাস্টার ব্লাস্টার শচীন তেন্ডুলকরকে ফুটিয়ে তুলেছেন একটি গাছের পাতায়।
আর এই অবসর সময়টি তিনি মোটেও নষ্ট করতে চাইনি। ঘরে বসে থেকে ফুটিয়ে তুলেছেন গ্রাম বাংলা থেকে শুরু করে বাংলার বিশিষ্ট মনীষীদের চিত্র। একটি গাছের পাতার উপর বিভিন্ন মনীষী থেকে শুরু করে খেলোয়াড়দের ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন তিনি। বিরাট কোহলি থেকে শুরু করে মাস্টার ব্লাস্টার শচীন তেন্ডুলকরকে ফুটিয়ে তুলেছেন একটি গাছের পাতায়।
advertisement
4/5
তার হাতে তৈরি সেই সব চিত্র আকাশের দিকে একটু উঁচু করে ধরলেই ভেসে উঠছে আসল চিত্র। এক মুহূর্তের জন্য সেই চিত্র দেখে আপনার চোখের ওপর বিশ্বাস করতে পারবেন না। নিজের প্রচেষ্টায় গাছের পাতার মধ্যে ফুটিয়ে তুলেছেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র,রাজা রামমোহন রায়ের মতো মনীষীদের ছবি। তিনি পাতার উপর ছবি আঁকলেও সেই ছবির সংরক্ষণ করার কোনও রখম উপায় নেই।
তার হাতে তৈরি সেই সব চিত্র আকাশের দিকে একটু উঁচু করে ধরলেই ভেসে উঠছে আসল চিত্র। এক মুহূর্তের জন্য সেই চিত্র দেখে আপনার চোখের ওপর বিশ্বাস করতে পারবেন না। নিজের প্রচেষ্টায় গাছের পাতার মধ্যে ফুটিয়ে তুলেছেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র, রাজা রামমোহন রায়ের মতো মনীষীদের ছবি। তিনি পাতার উপর ছবি আঁকলেও সেই ছবির সংরক্ষণ করার কোনও রকম উপায় নেই।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
5/5
এই শিল্পকর্ম যার হাত থেকে তৈরি সে শংকরবাবু এখন চাইছেন যদি কোনও সংস্থা তার এই শিল্পকলা কে সংরক্ষণ করে তবে তিনি উপকৃত হবেন। সংরক্ষণের অভাবে পাতা শুকিয়ে গিয়ে তাঁর হাতে তৈরি কারুকার্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে আগামী প্রজন্ম তার হাতে তৈরি সেই কারুকার্য দেখতে পাবেন না।
এই শিল্পকর্ম যার হাত থেকে তৈরি সে শংকরবাবু এখন চাইছেন যদি কোনও সংস্থা তার এই শিল্পকলাকে সংরক্ষণ করে তবে তিনি উপকৃত হবেন। সংরক্ষণের অভাবে পাতা শুকিয়ে গিয়ে তাঁর হাতে তৈরি কারুকার্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে আগামী প্রজন্ম তার হাতে তৈরি সেই কারুকার্য দেখতে পাবেন না।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
advertisement
advertisement