সম্প্রতি পূর্ণিমার কোটালেও সাগরের কশতলায় বাঁধের একাংশ ভেঙে পড়ে। সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারাও অভিযোগ করেছেন, যে কেন্দ্র-রাজ্য দ্বৈরথে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বাঁধ সারানো না হলে ক্ষতি হবে সকলের। যদিও বাঁধ ভাঙলে তৎক্ষণাৎ বাঁধ সারানোর ব্যবস্থা করে প্রশাসন। বস্তাতে মাটি ভরে ফেলা হয় বাঁধে। কিন্তু এভাবে চলতে থাকলে বছর দু’য়েকের মধ্যে বড় বিপর্যয় নেমে আসবে। সেক্ষেত্রে সাধারণ মানুষজনের ক্ষতি হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: বন্ধ মাছ ধরা! নববর্ষে পাতে পড়বে কি ইলিশ? কত দাম? বাজারে যাওয়ার আগে জেনে নিন
এবছর এখন থেকে নদীর জল অনেকটাই বেড়েছে। সামনে রয়েছে একাধিক কোটাল, সেই কোটালগুলিতে জল আরও বাড়বে। বর্ষার সময় জল বাঁধের উপর পর্যন্ত চলে আসতে পারে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সেজন্য এখন থেকে ব্যবস্থা নিতে হবে। কিন্তু সুন্দরবনের কথা কে আর ভাবে। দীর্ঘদিন ধরে টাকা বরাদ্দ নেই। বাঁধ ভাঙলে তবেই চলছে সারানোর কাজ। তার আগে থেকে বাঁধ শক্তিশালী করার কাজ বন্ধ। এই কাজ এখন থেকে না শুরু করলে আগামীদিনে সাগর সহ সর্বত্র বিপদ নামবে।
নবাব মল্লিক