জয়নগরের সাংসদ প্রতিমা মণ্ডলের উদ্যোগে এই মোয়া হাবের কাজের সম্মতি দেয় রাজ্য প্রশাসন। কিন্তু কাজ কিছুটা এগিয়েও থমকে যায়। তবে সেই কাজ আবার শুরুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এরইমধ্যে জয়নগর রূপ-অরূপ মঞ্চে ৪৬ জন মোয়া ব্যবসায়ীর হাতে তুলে দেওয়া হল উৎকর্ষ বাংলার শংসাপত্র।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও বাঁশের সাঁকোই ভরসা গ্রামবাসীদের! সেতুর আশা সেই তিমিরে
advertisement
এই উদ্যোগের পিছনে ছিলেন মোয়া ব্যবসায়ী রাজেশ দাস। তিনি বলেন, আমরা চাই সব সময়ের জন্য জয়নগরের মোয়ার আসল স্বাদ মানুষের কাছে পৌঁছে যাক। তার জন্য আমরা সব সময় দায়বদ্ধ। যাতে এই জয়নগরের মোয়া আসল স্বাদ এবং গুণগত মান বজায় থাকে তার জন্য আমরা সব সময় কাজ করি। তাঁর অভিযোগ, কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা জয়নগরের মোয়ার বদনাম করার চেষ্টা করছে। এই বিষয়ে সকলকে সচেতন থাকতে হবে বলে তিনি জানান।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জয়নগরের সাংসদ প্রতিমা মণ্ডল, জেলা পরিষদ সদস্য খান জিয়াউল হক, মিষ্টি উদ্যোগের ধীমান দাস, বিজ্ঞানী দেবর্ষি দে, খোকন দাস সহ আরও অনেকে। সাংসদ প্রতিমা মণ্ডলি বলেন, জয়নগর মোয়া বিশ্বজুড়ে খ্যাতি অর্জন করেছে। জিআই স্বীকৃতিও পেয়েছে। সরকার সব সময় মোয়া ব্যবসায়ীদের পাশে আছে বলে তিনি আশ্বস্ত করেন।
সুমন সাহা