আরও পড়ুন: বিদ্যুতের দাবিতে জলের পাইপ ফেলে রাস্তা অবরোধ
সরকারি নিয়মের বাইরে গিয়ে কেন এই ঘটনা ঘটছে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এলাকার মানুষ। বিষয়টি জানতে চেয়ে র্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দারস্থ হলেও কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। আর তাতেই ক্ষোভ ক্রমশ তীব্র আকার ধারণ করেছে। উল্লেখ্য, হেরম্বগোপালপুর পঞ্চায়েতে মাসখানেক আগে ৫ টি আইসিডিএস সেন্টার (অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র) নতুন করে খোলা হয়।
advertisement
দক্ষিণ ২৪ পরগনার এই এলাকায় শিশু শিক্ষার প্রসার ঘটাতে নতুন অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলি খোলা হয়েছে বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়। তবে কর্মীর অভাব থাকায় সেগুলি চালাতে সমস্যা হচ্ছে। অস্থায়ী কর্মীরা এই সেন্টারগুলো চালাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে কোথাও অসুবিধা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে স্থানীয় পঞ্চায়েতর পক্ষ থেকে। এ ব্যাপারে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন পঞ্চায়েত কর্তারা। যদিও গ্রামবাসীদের দাবি, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ডিম, খিচুড়ি বন্ধ করে সেই টাকায় অস্থায়ী কর্মীর বেতন দেওয়া হচ্ছে। তবে এই দাবি মানতে নারাজ অস্থায়ী কর্মী ইন্দ্রানী পাল। তিনি জানিয়েছেন, তাঁকে মাত্র ৫০০ টাকা করে দেওয়া হয় মাসে। যা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ পালন করে তিনি সঠিকভাবে সেন্টার চালান বলে আত্মপক্ষ সমর্থন করেন।
নবাব মল্লিক