সুভাষ সরকার বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার নেতাজি সুভাস চন্দ্র বসুর স্মৃতি রক্ষার্থে বদ্ধপরিকর। আন্দামান ও অরুনাচলপ্রদেশে ইতিমধ্যে এই বিষয়ে পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্র। অথচ সুভাসগ্রামের কোদালিয়ায় নেতাজীর স্মৃতি রক্ষার্থে এই হেরিটেজ সংরক্ষণে কোথাও একটা উদাসীনতা কাজ করছে বলে জানান তিনি। কেন্দ্রীয় সরকার বিষয়টির উপর নজর রাখছে ও খতিয়ে দেখছে বলেও জানান তিনি।
advertisement
পাল্টা জবাব দিতে দেরি করেনি রাজ্যের শাসক দলও। সোনারপুর রাজপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান বলেন, একটি সরকারি সভা থেকে ফেরার পথে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নেতাজির পৈতৃক বাসভবন দেখতে আসেন। তখনই ওই বাড়ির ভগ্নদশা দেখে তিনি বিস্মিত হয়েছিলেন। আর সেই দিনই তিনি ওই বাড়িতে হেরিটেজ ঘোষণা করে। তারপর রাজ্যে হেরিটেজ কমিশন সংস্কারের কাজ শুরু করেছিল। বেশ বেশ কিছুদিন কাজ চলার পর। করো না মহামারীর জন্য কাজ থমকে যায়। বাকি কাজ আর শেষ করা যায়নি।
আরও পড়ুনঃ এমন কোন ট্রফি যা রোনাল্ডো-রোনাল্ডিনহো-লেওনডস্কি জিতেছে, কিন্তু লিওনেল মেসির নেই
এছাড়াও তিনি বলেছেন, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বাবা জানোকী নাথ বসু যেভাবে বাড়িটিকে তৈরি করেছিল সেই আদলকে বজায় রেখে সংস্কারের কাজ হয়েছে। সেই টালির চাল, কাঠের জানালা, পুরানো কড়ি বড়গা সাজানো হয়েছে। পর্যটকদের জন্য অতিথি নিবাস করার পরিকল্পনা করেছিল সরকার। বিগত বছরের তুলনা বাসভবনটি নতুনভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে পুরো কাজ শেষ হতে আরও বেশ কিছুদিন সময় লাগবে।
SUMAN SAHA