পাশাপাশি এই হাসপাতাল থেকে রোগী বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার সময় যে অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার করা হয় সেই অ্যাম্বুলেন্স চালকরা রোগী নিয়ে যেতে ভয় পাচ্ছে। নিমপীঠ রামকৃষ্ণ গ্রামীণ হাসপাতালে এক অ্যাম্বুলেন্স চালক সানি মন্ডল বলেন, আমরা এই রাস্তা দিয়ে যদি কোনও রোগীকে তার ছুটির পর বাড়ি নিয়ে যেতে চাই কিম্বা কোনও রোগীকে যদি গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসি,আমাদের প্রচন্ড সমস্যায় পড়তে হয়। পাশাপাশি আমরা আতঙ্কে থাকি এই রাস্তা দিয়ে কীভাবে রোগীদের বাড়িতে পৌঁছে দেব।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ভাড়া বাড়ল ডায়মন্ডহারবার-কুঁকরাহাটী ফেরী সার্ভিসের
প্রশাসনের এবিষয়ে বিশেষ করে নজর দেয়া উচিত যার কারণ এখানে একটি গ্রামীণ হাসপাতাল আছে। প্রচুর রোগী এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে। এক গাড়ি চালক মঙ্গল দাস বলেন বহুদিন ধরে রাস্তা খারাপ হাসপাতালের সামনে। রাস্তার অবস্থা দেখুন, এই রাস্তায় প্যাসেঞ্জার নিয়ে গাড়ি চালাতে গিয়ে অনেক সময় উল্টে যাচ্ছে অটো বা টোটোর মতো ছোট গাড়ি। ফলে মানুষ আহত হচ্ছেন, তার ওপর গাড়ির প্রায় সময় ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ ট্রলার ডুবির এক সপ্তাহ পরে মারা গেলেন বাংলাদেশী মৎস্যজীবী
গাড়িতে কোনও লোক ভয়ে উঠতেও চাইছেন না। সারাদিনে খালি গাড়ি নিয়ে ঘুরতে হচ্ছে কোনও প্যাসেঞ্জার রাস্তা খারাপের ভয়ে উঠতে চাইছে না ছোট গাড়িতে। কি করে উঠবে ভয়ে মানুষ দু চার কিলোমিটার হেঁটেই চলে যাচ্ছেন। সরকারের কাছে অনুরোধ যদি রাস্তাটি একটু তাড়াতাড়ি নজর দিয়ে মেরামতি দেয় তাহলে প্রচুর মানুষের উপকার হবে।
Suman Saha





