সূত্রের খবর, ১০০ দিনের কাজের টাকায় প্রতিবছর বর্ষা আসার আগে নদীবাঁধে মাটি ফেলা হয়। কিন্তু সেই টাকা না আসায় নতুন করে কাজ শুরু হয়নি। ফলে নদীবাঁধ দুর্বল অবস্থায় রয়েছে। সামনে ভারী বর্ষায় সেই বাঁধ ভাঙতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।পাথরপ্রতিমা, কুলতলি, সাগর, রায়দিঘি সহ একাধিক এলাকার চিত্র প্রায় একই রকম। গতবছরের টাকা এখনও পর্যন্ত না মেলায় নতুন করে কাজ করতে চাইছে না কেউই। অর্থের অভাবে নতুন কাজ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠছে বলে জানিয়েছে জনপ্রতিনিধিরা।
advertisement
আরও পড়ুন: ফের ওড়িশায় ট্রেনে ভয়াবহ ঘটনা, মুহূর্তে দাউদাউ আগুন! এসি কামরায় কান্নার রোল
আরও পড়ুন: বিজেপিতে ধস, তৃণমূলে বড় যোগদান! পঞ্চায়েতের আগে পিংলায় হইচই
স্থানীয়দের দাবি প্রতিবছর বাঁধ সংস্কার করা হয়। এবছর এখনও সেই কাজ শুরু না হওয়ায় সিঁদুরে মেঘ দেখছেন তারা। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, যে কোটালের জলস্ফীতি হলেও বাঁধ ভাঙতে পারে। সেক্ষেত্রে ভাসবে একাধিক চাষযোগ্য জমি। সমস্যা সমাধানের আপাতত কোনও সম্ভাবনা দেখছেন না তাঁরা। বর্ষাকালে এই দুর্বল বাঁধ ভেঙে সুন্দরবনের একটি বড় অংশ জলের তলায় চলে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে বিপর্যয় মোকাবিলা করা কঠিন হয়ে উঠবে আগামীদিনে। এখন দেখার কবে এই সমস্যার সমাধান হয়।
নবাব মল্লিক