এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার (বাউল) উদ্যোগে বারুইপুরের জমিদার রায়চৌধুরী পরিবারের রাজবল্লভ ভবন, মা আনন্দময়ীর মন্দির, রবীন্দ্রভবন সংলগ্ন রায়চৌধুরীদের বড়কুঠি, মহাপ্রভুতলা পরিদর্শন করেন প্রতিনিধিরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন ওই সেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্যরা, রায়চৌধুরী পরিবারের সদস্যরা, বারুইপুর পুরসভার চেয়ারম্যান শক্তি রায়চৌধুরী এবং অমিয় কৃষ্ণ রায়চৌধুরী। পরিবারের সদস্যরা প্রতিনিধিদের কাছে এই সব প্রাচীন ঐতিহ্যময় স্থানের ইতিহাস তুলে ধরেন।
advertisement
আরও পড়ুন: ১, ২ ও ৫ টাকার কয়েন নিয়ে প্রবল সমস্যা! ফের শুরু হয়েছে খুচরো পয়সা বিভ্রাট!
আরও পড়ুন, শ্রম দিবস তৈরিতে ত্রুটি মানলেন পঞ্চায়েত মন্ত্রী, অপেক্ষা কেন্দ্রীয় বরাদ্দের
প্রতিনিধিরা নিজেদের মোবাইলে সেই সব স্থানের ছবি তুলে নেন। বারুইপুরে সুন্দরবন আঞ্চলিক সংগ্রহশালাতেও যান তাঁরা। বারুইপুর পরিদর্শন করে সোনারপুরের কোদালিয়ায় নেতাজীর পৈতৃক ভিটেও দেখতে যান প্রতিনিধিরা। ছিলেন রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার চেয়ারম্যান ডঃ পল্লব দাস, পুরপিতা নজরুল আলি মণ্ডল।
এই প্রসঙ্গে সেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্ণধার সম্রাট চৌধুরী বলেন, "রাজ্যের হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যকে আমরা মানুষের কাছে তুলে ধরতে চাই। হেরিটেজ পর্যটনের প্রসারের উদ্দ্যেশ্যেই আমাদের এই পরিকল্পনা। মোট ১৯টি জায়গা আমরা খুঁজে পেয়েছি। পরে সার্কিট বানিয়ে হেরিটেজ ওয়ার্কের মাধ্যমে আমরা তুলে ধরব।"
সুমন সাহা