ইতিমধ্যে সুন্দরবনের কুলতলি, গোসাবা, ঝড়খালি, সন্দেশখালি, ক্যানিং-সহ সুন্দরবন লাগে বিভিন্ন পর্যটক কেন্দ্রগুলি ইতিমধ্যেই সেজে উঠেছে। ডিসেম্বর মাস পড়তেই ইতিমধ্যেই সুন্দরবনের বিভিন্ন পর্যটক কেন্দ্রগুলিতে পর্যটকদের ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছে। গত দু'বছর করো না মহামারীদের কার্যত সুন্দরবন ভ্রমণ ও বিভিন্ন পর্যটক কেন্দ্র গুলিতে চড়ুইভাতি করার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল প্রশাসন। কিন্তু করোনা মহামারী প্রকোপ আর নেই স্বাভাবিক হয়েছে জনজীবন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ এ কি কাণ্ড! রাতের অন্ধকারে এলআইসি এজেন্টের বাইক পোড়ালো দুষ্কৃতীরা!
আশায় বুক বেঁধেছে বিভিন্ন পর্যটক কেন্দ্র গুলির ব্যবসায়ীরা। এক ব্যবসায়ী জানান, গত দুবছর করোনা মহামারীর জেরে কার্যতো সংসার চালানোর দায় হয়ে গিয়েছে। পর্যটক কেন্দ্র গুলির উপর নির্ভর করে থাকা ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছে। এ বছর আবারও আশায় বুক বেঁধেছেন তাঁরা। সুন্দরবনের ইতিমধ্যেই পর্যটকদের আনাগোনা লক্ষ্য করা গিয়েছে।
আরও পড়ুনঃ বকখালিতে পরিবেশ বাঁচাতে তৈরি হচ্ছে বালু ভাস্কর্য, মন মাতাচ্ছে পর্যটকদের
সুন্দরবনের পর্যটক ব্যবসা আবারো ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। ২৫ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুন্দরবনে পর্যটকদের ভিড় উপচে পড়বে। প্রশাসন ও বনদফতরের পক্ষ থেকে পর্যটকদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে ইতিমধ্যেই একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সুন্দরবনের সংরক্ষিত জঙ্গলগুলিতে পর্যটকদের ঘুরে বেড়ানোর জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
Suman Saha