এখন বন অনেকটা দূরে সরে গিয়েছে। কিন্তু রয়ে গিয়েছে এই মন্দির। মন্দিরে প্রতিবছর পুজোর আয়োজন করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আর এই পুজো উপলক্ষ্যে দূর দূরান্ত থেকে মানুষজন আসেন সেখানে। কথিত আছে বনবিবির সঙ্গে এই মা নারায়ণীর সখ্যতা আছে। তবে একবারনারায়ণীর সঙ্গে বনবিবির যুদ্ধ হয়েছিল এমন কথাও শোনা যায়। তবে যাই হোক না কেন। জঙ্গল লাগোয়া এলাকার মানুষজন মা নারায়ণীকে প্রবল ভক্তির সঙ্গে পুজো করেন।
advertisement
আরও পড়ুন: বজ্রপাত হওয়ার আগের মুহূর্তে শরীরে এই লক্ষণ দেখা দেয়! জানুন বাঁচার উপায়
আরও পড়ুন: খালি পেটে একটা ডাবের জল! খেতে পারলেই শরীরে হবে ম্যাজিক! হাজার রোগের দাওয়াই!
এটি প্রাচীন মন্দির হওয়ায় এই মন্দিরকে তীর্থক্ষেত্র হিসাবে গড়ে তোলার প্রচেষ্টা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বিধায়ক ড: অলক জলদাতা। সুন্দরবনের ঐতিহ্য এই মন্দিরকে সর্বসমক্ষে আনার প্রচেষ্টা চলছে সেই সঙ্গে মন্দিরের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
নবাব মল্লিক