আরও পড়ুন: মধ্যপ অবস্থায় গ্রামে ঢুকে মহিলাদের মারধর! দুই আবগারি কর্তার শাস্তি চেয়ে পথ অবরোধ সিঙ্গুরে
পাথরপ্রতিমার ভগবৎপুর কুমির প্রকল্পে এই বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উল্লেখ্য, সুন্দরবনের জলজ প্রাণীর তালিকায় শীর্ষে আছে নোনা জলের কুমির। অথচ কখনও গ্রামবাসীদের আক্রমণে, আবার কখনও অন্যান্য কারণে ধীরে ধীরে কুমিরের সংখ্যা কমছে। আর তাই কুমির সংরক্ষণে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিয়েছে বন বিভাগ।
advertisement
এই সচেতনতা শিবিরে অংশ নিয়েছিলেন বনকর্মীরা। হাজির ছিলেন যৌথ বন পরিচালন কমিটি (জেএফএমসি)-এর সদস্যরাও। পাশাপাশি স্থানীয় পশ্চিম দ্বারিকাপুর, দক্ষিণ লক্ষ্মীনারায়ণপুর, ভগবৎপুর ও বরোদাপুর গ্রামের বাসিন্দারাও। এই বিষয়ে ভগবৎপুরের রেঞ্জ অফিসার তন্ময় চট্টোপাধ্যায় বলেন, নোনা জলের কুমির সংরক্ষণ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতন করতেই এই শিবিরের আয়োজন করা হয়। এখানে ঠিক হয়, নদী তীরবর্তী কোনও গ্রামে কুমির দেখা গেলেই সঙ্গে সঙ্গে বন দফতরকে খবর দেওয়া হবে।
নবাব মল্লিক