মৎস্যজীবীরা জালে আটকে পড়ে হাঙর মাছটি উদ্ধার করে পিয়ালি বারুইপুর রেঞ্জ অন্তর্গত বিটের বন কর্মীদের হাতে তুলে দেন। মাছটি দেখতে বহু মানুষের ভিড় জমে যায় কেল্লা এলাকায়।
দুমাস আগে সুন্দরবনের নদী থেকেই বেআইনি ভাবে হাঙর ধরার অভিযোগ ওঠে এই ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করে বনদফতর এর আধিকারিকেরা। সে সময়েই উদ্ধার করা হয় ৬৮ টি হাঙর। একটি মাছ ধরার ট্রলার থেকেই উদ্ধার হয় হাঙর।
advertisement
এলাকার ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার বিজয়বাটি ও দক্ষিণ শিবপুর এলাকার বাসিন্দারা হাঙর শিকার করছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। বন দফতরের পক্ষ থেকে হাঙরকে লুপ্তপ্রায় হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। হাঙর ধরা ও বিক্রি সম্পূর্ণ রূপে নিষিদ্ধ। কিন্তু সুন্দরবন জুড়ে যে এক শ্রেণীর মৎস্যজীবী একাজে যুক্ত হয়েছেন, তার প্রমাণ আগেই মিলেছে।
আরও পড়ুন, দানবের মতো এ কী ভেসে উঠল! দিঘায় সাতসকালে চমকে উঠলেন পর্যটকেরা, দেখুন সেই ছবি
আরও পড়ুন, কুমির-হাঙরের রুদ্ধশ্বাস লড়াই, ছটফটিয়ে মৃত্যু! প্রতিটি মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি...
মৎস্যজীবীরা মূলত হাঙর ছানা তুলে আনে বেশি মুনাফা লাভের আশায়। সেই ছানা দিয়ে শুঁটকি তৈরি হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম ঘটে। এদিন পেল্লাই এক হাঙর দেখতে পেয়েছিলেন গ্রামবাসীরা। হাঙরটি উদ্ধার বনদফতরের হাতে তুলে দেন তাঁরা। বিরাট লম্বা হাঙরটাকে দেখতে ভিড় জমান আশপাশের গ্রামবাসীরা।
সুমন সাহা