১৯৭৬ সালে প্রথম বছর ৩২ টা কুমিরের ডিম সংগ্রহ করা হয়েছিল ডাবরহানা খাল থেকে। তারপর ১৯৮২ সালে প্রথম ভগবৎপুর কুমির প্রকল্প থেকে ডিম সংগ্রহ কর হয়। তারপর থেকে এই কুমির প্রকল্প থেকে কুমির উৎপাদন করা হয়। কুমিরের কৃত্রিম প্রজননের জন্য রয়েছে হ্যাচারিও।
সুন্দরবনের নোনা জলের কুমির বিলুপ্তপ্রায় বলে এই কুমিরপ্রকল্পটি করা হয়েছিল। বর্তমানে এখান থেকে কুমির সংগ্রহ করে সুন্দরবনের বিভিন্ন নদীতে ছেড়ে দেওয়া হয়। এই কুমির প্রকল্পটি বর্তমানে পর্যটন মানচিত্রে স্থান করে নিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ২৫০টি বোতলে এসব কী ছিল? গোপনে চলছিল ভয়াবহ কাজ!
বর্তমানে এই কুমির প্রকল্পে ছোট বড় শতাধিক কুমির রয়েছে। একথা জানিয়েছেন সহ বিভাগীয় বন আধিকারিক চিন্ময় বর্মণ। তবে অতিরিক্ত গরমে কুমির ঠান্ডার খোঁজে জলের তলায় থাকতে ভালবাসে, সেজন্য অনেক পর্যটক কুমির দেখতে পাচ্ছেননা। তবে তারা কুমিরের বাচ্চা অবশ্যই দেখতে পাচ্ছেন। তবে বর্তমান অবস্থার থেকে আরও পরিকাঠামোগত উন্নয়ন হলে ভাল হয় বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
নবাব মল্লিক