প্রাকৃতিক নিয়মে এখন পূর্ণ জোয়ারের সময় সমুদ্রের জল একেবারে পাড়ে উঠে আসছে। ফলে তট বলতে কার্যত কিছুই আর অবশিষ্ট নেই সাগরে। সেটাই চিন্তায় ফেলেছে প্রশাসনকে। সাগরতটের এই ভাঙনের প্রভাব পড়েছ মেলার ১ থেকে ৩ নম্বর ঘাটে।
আরও পড়ুন: আগের তিন সন্তানের জন্ম বাড়িতেই হয়, চতুর্থজনের ক্ষেত্রেও একই পথে হাঁটতে গিয়ে ঘটল ভয়ঙ্কর ঘটনা
advertisement
এই পরিস্থিতিতে এবারের গঙ্গাসাগর মেলায় আগত দর্শনার্থীরা অনেকেই ভিড় জমাচ্ছেন ৫ নম্বর ঘাটের দিকে। এই পরিস্থিতিতে রবিবার ভোর রাতে জোয়ারের সময় স্নান করতে গিয়ে বেশি অসুবিধা হতে পারে তীর্থযাত্রীদের বিশেষ করে সমুদ্র আরো কাছে চলে আসায় কোন তীর্থযাত্রী জলের গভীরতা বুঝলে না পেরে পড়ে গেলে বড় বিপদ ঘটে যেতে পারে তাই পরিস্থিতি মোকাবিলায় আলোর সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। অন্ধকারে জলের গভীরতা কতটা তা যাতে পূণ্যার্থীরা সহজে বুঝতে পারেন, তাই বিশেষভাবে আলোর সংকেত ফেলে তাদের সাহায্য করছে প্রশাসন।
এই প্রসঙ্গে উপকূলরক্ষী বাহিনীর পক্ষ থেকে অভিজিৎ দাশগুপ্ত জানান, "শনিবার বিকেল থেকে পরুশু সকাল পর্যন্ত সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ের মধ্যে অনেক পূণ্যার্থী প্রধান করবেন। তাই আমরা অতিরিক্ত সতর্ক থাকছি।"কোস্টগার্ডের পাশাপাশি সিভিল ডিফেন্স, বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীরাও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে তৈরি আছে।
নবাব মল্লিক