আরও পড়ুন: ‘পুরনোকে নতুন করে ফিরিয়ে আনা’, থিমের চমক রানাঘাটে
জানা গিয়েছে এই উন্নতমানের বীজ ধান পাওয়ার জন্য কৃষকদের প্রথমে চিরাচরিত প্রথায় উৎপাদিত ফসল পাথরপ্রতিমার এই সিড প্রসেসিং সেন্টারে দিয়ে আসতে হবে। আসলে চিরাচরিত প্রথায় উৎপাদিত ধানকে বীজ ধানে পরিণত করতে সময় লাগে অনেকটাই। এছাড়াও ধান নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে। বেশিরভাগ ধান বীজধান হিসাবে থাকে না, সেগুলি খাদ্যদ্রব্য হিসাবে ব্যবহার করা হয়। এই কাজ চলতে থাকলে একসময় বীজধান উৎপাদনে ঘাটতি দেখা দিতে পারে। আর তাই প্রায় ১.৫ কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মাণ করা হয়েছে সিড প্রসেসিং সেন্টার।
advertisement
পাথরপ্রতিমার গঞ্জের বাজারে এই সিড প্রসেসিং সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। সমবায় সমিতির মাধ্যমে এই সিড প্রসেসিং সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। এখানে কৃষকরা তাঁদের উৎপাদিত শস্য পৌঁছে দিলে সেগুলিকে উন্নতমানের বীজে পরিণত করা হচ্ছে। বিনামূল্যে এই বীজ আবার কৃষকদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। ফলে কৃষকরা বীজধানের অনিশ্চয়তার হাত থেকে রক্ষা পাবেন। কৃষকরা তাঁদের উৎপাদিত শস্য প্রথমে এই সেন্টারে নিয়ে আসবেন। এরপর সেগুলিকে শোধন করা হবে। এরপর একাধিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেগুলিকে উন্নতমানের বীজধানে পরিণত করা হবে। ফলে খুশি কৃষকরা।
নবাব মল্লিক