এই উৎসব আন্তর্জাতিক মানের উৎসবে পরিণত হয়েছিল বলে দাবি আয়োজকদের একাংশ। হুগলি নদীর পাড়ে সুভাষ ঘাটের কাছে এই উপলক্ষে একটি এই অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি ইলিশ নিয়ে সেমিনারেরও আয়োজন করা হয় এদিন।
আরও পড়ুন: পুজোর আগে হোক জমিয়ে শপিং! খুলে গেল পোশাকের দু’দুটো পাইকারি হাব
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডায়মন্ড হারবার মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কাজল দে, নিবন্ধক সাইদুর রহমান, এসডিও অঞ্জন ঘোষ, এসডিপিও মিতুন কুমার দে সহ দুই বাংলার লেখক এবং শিল্পীরা। ইলিশ নিয়ে একটি গবেষণা গ্রন্থ এবং সাহিত্য সংকলনেরও উদ্বোধন করা হয় এই অনুষ্ঠানে।
advertisement
আরও পড়ুন: চেক-এর পিছনে সই তো করেন, কিন্তু কেন করেন জানেন? স্বাক্ষর না করলেই বা কী হবে?
আয়োজকেরা জানাচ্ছেন, অন্য যে কোনও ইলিশ উৎসবের মতো এই উৎসব নয়। এখানে ইলিশ খাওয়া হয় না। এই উৎসব থেকে মৎস্যজীবীদের সচেতন করা হয়। ছোট ইলিশ ধরা আইনত অপরাধ এই কথা মৎস্যজীবীদের অধিকাংশ জন জানলেও এখনও অনেকে তা মানেন না। আর সেজন্যই আয়োজন করা হয়েছে এই উৎসবের।
নবাব মল্লিক





